• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


দেশে ফিরতে বাধা নেই সালাহউদ্দিনের


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মার্চ ১, ২০২৩, ০৮:২৯ পিএম
দেশে ফিরতে বাধা নেই সালাহউদ্দিনের

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের দেশে ফিরতে আর কোনো বাধা নেই। ভারতে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায় থেকে বেকসু꧂র খালাস পেলেয়েছে🅰ন তিনি। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য মেঘালয়ের শিলং জজ আদালতের আপিল বিভাগ এ রায় ঘোষণা করেন।

বুধবার (১ মার্চ) বিকালে ভারতের শᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚিলং থেকে এ তথ্য 💯জানান সালাহউদ্দিন নিজেই।

গণমাধ্যমকে সালাহউদ্দিন বলেন, “মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) ভারতের শিলংয়ের জজ কোর্টের রায়ে আমি বেকসুর খালাস পেয়েছি, আলহামদুলিল্লাহ। ২০১৮ সালের ২৬ অক্টোব🌳র নিম্ন আদালত খালাস দিয়েছিলেন। পরে সেই রায়ের বিরুদ্ধে সরকার আপিল করে। শিলংয়ের জজ কোর্ট  মঙ্গলবার আবারও আমাকে বেকসুর খালাস দিয়ে মামলা নিষ্পত্তি করতে আদেশ দিয়েছেন। দ্রুত🎐 যেন আমাকে দেশে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়, সেই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।”

সালাহউদ্দিন বলেন, “আমার প্রায়োরিটি এখন দেশে ফেরা। যত শিগগিরই সম্ভব♎ দেশে ফিরতে চাই।”

এর আগে ২০১৫ সালের মার্চে যখন সালাহউদ্দিন নিখোঁজ হন, ওই সময়ে বিএনপি পুরোদমে আন্দোলনে, অনেকটাই গেরিলা উপায়ে দলের মুখপাত্রের ভূমিকা পালন করছিলেন সালাহউদ্দিন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়িয়ে অজ্ঞাতনামা জায়গা থেকে প্রতিদিন দলের কর্মসূচি ও নেতাকর্মীদের কাছে শীর্ষ নেতৃত্বের নির্দেশনা গণমাধ্যমেমাধ্যমে পাঠানোর কাজটি করতেন নিয়মিত। 
২০১৩ সালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির অধিকাংশ সদস্য, তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ঢাকার গ্রহণযোগ্য নেতারা যখন গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে। তখন সালাহউদ্দিন আহমেদ দলে⭕র মুখপাত্রের দায়িত্ব পালন করেছেন।

দল✃ ও পরি𓃲বারের পক্ষ থেকে অভিযোগ, ২০১৫ সালের ১০ মার্চ গভীর রাতে রাজধানীর উত্তরার ৩ নম্বর সেক্টরের ১৩/বি নম্বর সড়কে ৪৯/বি নম্বর বাড়ির ২/বি নম্বর ফ্ল্যাট থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে সালাহউদ্দিনকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। এর দুই মাস পর পাশের দেশ ভারতে উদ্দেশ্যহীনভাবে ঘুরে বেড়াতে দেখা যায় তাকে।

উদ্ধারের পর সালাহউদ্দিনের বিরুদ্ধে দেশটিতে অবৈধ♎ অনুপ্রবেশের দায়ে মামলা হয়। প্রায় সাড়ে তিন বছর মামলার কার্যক্রম চলার পর ২০১৮ সালের ১৩ আগস্ট বিচারিক প্রক্রিয়া শেষ হয়। ওই বছরের ২৬ অক্টোবর আদালতের রায়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে করা মামলায় নির্দোষ হিসেবে রায় পান সালাহউদ্দিন আহমেদ। পরে আবার সরকারপক্ষ ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে।

Link copied!