• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ৮, ২০২৪, ০৭:৩৭ পিএম
‘মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলতে পারে’
জাতীয় সংসদে বক্তব্য রাখছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি : পিআইডি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “মধ্যপ্রাচ্যে যে পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে, তার প্রভাব গোটা বিশ্বের পাশাপাশি বꩵাংলাদেশের অর্থনীতিতেও 🌠পড়তে পারে।”

বুধবার (৮ মে) জাতী🍸য় সংসদের 🙈অধিবেশনে ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুলের এক লিখিত প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।

দেশের বর্তমান অবস্থার কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বিশ্ববাজারের অস্থিতিশীলতা, বাজার ব্যবস্থাপনায় অসামঞ্জস্যতা এবং বিশ্বব্যাপী জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির সূত্রে দেশের মূল্যস্ফীতি কিছুটা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতির ক🦩ারণে পণ্য সরবরাহের সাপ্লাই-চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হল💞ে মূলত ইরান বা পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে রপ্তানি সংশ্লিষ্ট পরিবহন খরচ বৃদ্ধি পেতে পারে। এতে পণ্য তৈরি ও সরবরাহের ব্যয় বৃদ্ধি পাওয়ায় রপ্তানিকারকরা কঠিন প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে পারে।”  

প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এরূপ অবস্থায় আমার সরকারের সব মন্ত্রণালয়/বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছি, যাতে প্রত্যেকে মধ্যপ্রাচ্যের𓃲 চলমান ঘটনাপ্রবাহের ওপর নজর রাখে এবং এ বিষয়ে নিজ 🐻নিজ করণীয় নির্ধারণ করে। বিশেষ করে এ সংঘাত দীর্ঘ হলে কোন কোন সেক্টরে প্রভাব পড়তে পারে তা বিবেচনায় নিয়ে প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নির্দেশনা দিয়েছি।”

সরকার প্রধান বলেন, “এ কথা ঠিক যে, এ সংঘাত কী মাত্রায় রূপ নেবে এ🎃বং এর অর্থনৈতিক প্রভাব কী হতে পারে, তা নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। ওই পরিস্থিতি সামাল দিতে রপ্তানি বাণিজ্যের প্রতি গুরুত্ব আরোপসহ উক্ত খাতকে সহযোগিতা করার আবশ্যকতা তৈরি হতে পারে।”

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “এই পরিস্থিতিতে অর্থনীতিতে সম্ভাব্য বিরূপ প্রভাব প্রশমনের লক্ষ্যে সরকার অগ্রিম পদক্ষেপ নিয়েছে। এগুলো হলো, চাহিদা-যোগানের ভারসাম্য ঠিক রাখা; প্রবাসীদের রেমিট্যান্স প্রদানে যেন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতে না হয়, সেই উদ্দেশ্যে রেমিট্যান্স প্রদান সহজিকরণ করা হয়েছে এবং রেমিট্যান্স প্রদানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে ২ দশমিক ৫০ শতাংশ নগদ প্রণোদনা ও ২২ অক্টো🔥বর ২০২৩ হতে কার্যকর ব্যাংকগুলোর দ্বারা অতিরিক্ত ২ দশমিক ৫০ শতাংশের যে প্রণোদনা প্রদান করা হচ্ছে তা অব্যাহত রাখা; রপ্তানিমুখী প্রতিষ্ঠানসমূহকে অধিকতর অভিঘাত সহনশীল করার পাশাপাশি দেশের রপ্তানিমুখী শিল্পের বিকাশ ও প্রসারের চলমান ধারা অব্যাহত রাখা; নিকট ভবিষ্যতে সরবরাহ সংকটের ফলে সৃষ্꧃ট মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে অভ্যন্তরীণ উৎপাদন বাড়ানোর লক্ষ্যে অর্থনীতির অগ্রাধিকারমূলক খাতসমূহ যেমন, কৃষি, সিএমএসএমই, বৃহৎ শিল্প ও সেবা খাতের জন্য গৃহীত স্বল্প সুদভিত্তিক পুনঃঅর্থায়ন স্কিমসমূহ অব্যাহত রাখা।”

Link copied!