উন্নয়নের অভি💙যাত্রায় দেড় দশক পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা’ শিরোনামে সরকারের টানা তিন মেয়াদের ১৫তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৪তম বাজেট আজ (শনিবার, ১ জুলাই) থেকে কার্যকর হౠচ্ছে। এবার বাজেটের আকার ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।
চলতি মেয়াদের এটি সরকারের শেষ এবং বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। এবারের বাজেটে ঘাট𝓡তি ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৭ হাজার ৮৮৫ কোটি টাকা। আর অনুদান ছাড়া ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা। যা মোট জিডিপির ৫ দশমღিক ২ শতাংশ। এ ঘাটতি মেটাতে ব্যাংকসহ অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা এবং বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ ১১ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে সরকার।
বাজেটে ৫ লাখ কোটি টাকা রাজস্ব সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নি꧑য়েছে সরকার। এর মধ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের মাধ্যমে ৪ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা𒐪 এবং অন্যান্য উৎস থেকে ৭০ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করা হবে।
অন্যান্য বছর ৩০ জুন (আগের অর্থবছরের শেষ দিন) বাজেট পাস হলেও এবার ঈদুল আজহার ছুটির কারণে আগেই নতুন বাজেট পাস করা হয়। গত ২৬ জুন বাজেট পাসের প্রক্রিয়ায় 🍎মন্ত্রীরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ব্যয় নির্বাহের যৌক্তিকতা তুলে ধরে মোট ৫৯টি মঞ্জুরি দাবি সংসদে উত্থাপন করেন। এই মঞ্জুরি দাবিগুলো সংসদে কণ্ঠভোটে পাস হয়।
এসব মঞ্জুরি দাবির যৌক্তিকতা নিয়ে বিরোধীদলের ১০ সংসদ সদস্য মোট ৫০২টি ছাঁটাই প্রস্তাব উত্থাপন করেন। এর মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ খাতে ২টি মঞ্জুরি দাবিতে আনা ছাঁটাই প্রস্তাবের ওপর বিরোধী 💫দলের সদস্যরা আলোচনা করেন। পরে কণ্ঠভোটে ছাঁটাই প্রস্তাবগুলো নাকচ হয়ে যায়।
এর আগে গত ১ জুন ২০২৩𒀰-২৪ অর্থবছরের বাজেট উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। বাজেট বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী বলেন, “২০৪১ সালের মধ্যে একটি সুখী-সমৃদ্ধ-স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণই হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একমাত্র লক্ষ্য। তাই এবারের বাজেটে চতুর্থ শিল্পবিপ্লব উপযোগী ভৌত, সামাজিক ও প্রযুক্তি অবকাঠামো বিনির্মাণের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, যাতে করে স্মার্ট সমাজ, স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সরকার এবং সর্বোপরি স্মার্ট অর্থনীতি গঠনের পথ সুগম হয়।”