সরকারের বিভিন্ন সংস্থার তদরকাতিতে ব্রয়লার মুরগিতে কিছুটা স্বস্তি ফিরলেও এখনো আগের মত বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে ডিম। জানুয়ারির শুরুতে ব্রয়লারের খাবাꦺরের দাম বেড়ে গেছে এমন কারণ দেখিয়ে ব্রয়লার মুরগির দাম বাড়ান খামারিরা। খামারি থেকে কয়েক দফা হাত বদল হয়ে খুচরা বাজারে তা বিক্রি হয় ২৮০ টাকা কেজি দরে। একই সঙ্গে দাম বেড়ে যায় ডিমেরও। এ সপ্তাহেও ডিম বিক্রি হচ্ছে ৫🧜০ টাকা হালি দরে। চলতি সপ্তাহে ব্রয়লার মুরগি ২৩০ টাকা বিক্রি হলেও এখনো কমেনি ডিমের দাম।
সোমবার (২৭🌸 মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।
ব্রয়লারের দাম বাড়ার কারণে পুষ্টির চাহিদা মেটাতে ভোক্তারা যখন ডিমে ঝুঁকেছেন। তখনেই বেড়ে যায় ডিমের🅺 দাম। বড় বাজারগুলোতে খুচরা ব্যবসায়ীরা এখন প্রতি ডজন ডিম বিক্রি করছেন ১৪০ টাকা দরে। তবে পাড়া-মহল্লায় বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকায়।
বাজারে বর্তমানে প্রতি ডজন ফার্মের মুরগির ডিম ১৫০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। আর হাঁসের ডিমের ডজন ১৮০ টাকা। সপ্তাহখানেক আগে হাঁসের ডিমের ডজন একই টাকা থা🍸কলেও ফার্মের মুরগির ডিমের দাম ছিল ১২৫ টাকা।
বাজার করতে আসা সামিউল হক সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “নানা অজুহাতে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ানো হচ্ছে, যা রোজার মাস আরও বেড়ে যায়। আমরা যারা নিমꦡ্ন-আয়ের মানুষ তারা কোꦓনো রকমে বেঁচে আছি। বেশি দামের কারণে গরুর মাংস খাওয়া বাদ দিয়েছি, মুরগিও বাদ দিয়েছি। এখন আবার ডিমের দাম যেভাবে বাড়ছে তাতে ডিম খাওয়াও বাদ দিতে হবে।”
কারওয়ান বাজারের ডিম ব্যবসায়ী আফতাব হোসেন সংবাদ প্রকাশকে বলেন, বাজারে কয়েক মাস থেকে মুরগির খাদ্যের দাম অস✨্বাভাবিক বেড়েছে। খাদ্য দ্রব্যর দাম বাড়ায় প্রান্তিক পর্যায়ে খামারির সংখ্যা কমে গেছে। এতে ডিমের উৎপাদনও 𓂃হ্রাস পেয়েছে। এ কারণে কিছুটা সংকট তৈরি হয়েছে। তবে রমজানে ডিমের চাহিদা কম থাকে। কয়েক দিনের মধ্যেই ডিমের বাজার স্বাভাবিক হবে বলে আশা ব্যবসায়ীদের।