বিশ্ববাজারে বাংলাদেশের রপ্তানি পোশাকের দাম আগের চেয়ে কমে গেছে। গত ৮ মাসে আগের একই সময়ের তুলনায় দাম কমেছে ১৬ শতাংশ। তবে শুধু যে বাংলাদেশের পোশাকের দামই কমেছে তা নয়, প্রধান বাজারগুলোতে পোশাক রপ্তানির পরিমাণও কমেছে। এমন তথ্য জানিয়েছে🍸 বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)। 🃏এ বিষয়ে খবর প্রকাশ করেছে দি ডেইলি স্টার বাংলা।
সমিতি বলছে, উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে বিদেশি ক্রেতাদের মধ্যে পোশাকের চাহিদা কমে যাওয়ার কারণে অর্ডার কমে গেছে। যে কারণে পোশাক রপ্তানি আয় আগের একই সময়ের চেয়ে হ্রাস প𝄹েয়েছে। বিজিএমইএর হিসাবে, গত আট মাসেই রপ্তানি আয় কমেছে ১৬ শতাংশ।
বিজিএমইএর তথ্য অনুযায়ী, চলꦬতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে পোশাক আমদানি সাত শতাংশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে ১৩ শতাংশ কমেছে। গত এপ্রিল পর্যন্ত ১০ মাসে পোশাক রপ্তানি বেড়েছে চার দশমিক ৯৭ শতাংশ। এটি এর আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় নয় দশমিক শূন্য নয় শতাংশ কম।
রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁওয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় বিজিএমইএ সভাপতি এস এম মান্নান কচি জান𒁏ান, গেল পাঁচ বছরে ব্যাংক সুদ ১৫ শতাংশ ও উৎপাদন খর🌼চ ৫০ শতাংশ বেড়েছে। তিনি আরও জানান, গ্যাস, বিদ্যুৎ ও শ্রমিকের মজুরি বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে।
বিজিএমইএ সভাপতি মনে করেন, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড🐬) ও বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের (এসইজেড) বাইরে বিনিয়োগের অনুমতি না দেওয়ার বিষয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত বিনিয়োগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
এস এম মান্নান♕🌌 কচি সরকারকে সিদ্ধান্ত পর্যালোচনা করে এসইজেড ও ইপিজেডের বাইরে বিনিয়োগের অনুমোদন দেওয়ার আহ্বান জানান। যাতে নতুন বিনিয়োগ আসে ও নতুন কারখানা করা যায়।