অস্থায়ীভাবে মার্কেট চালুর কথা থাকলেও খু🀅লে দেওয়া হয়নি বঙ্গবাজার। কোনো উপায় না পেয়ে বাধ্ꦺয হয়ে ফুটপাতে দোকান নিয়ে বসেছেন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা।
শনিবার (৮ এপ্রিল) বঙ্গবাজার এলাকা ঘুরে এ চিত্র দꦯ⛄েখা গেছে।
বঙ্গবাজারের জাকির হোসেন নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, “এখন পর্যন্ত আমরা কোনো সহায়তা পাইনি। কোনো উপায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে ফুট൲পাতেই দোকান নিয়ে বসেছি। দেখি কিছু বেচা যায় কি না।”
পরিবার নিয়ে কেমন আছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে ওই ব্যব��সায়ী বলেন, “বেশি ভালো নেই। সামনে জানি না কী হয়। আল্লাহপাক যা 💯করেন।”
আরেক ব্যবসায়ী বলেন, “আগুনে 🌜আমাদের দোকানের সব মালামাল পুড়েꦜ গেছে, কিছুই বের করতে পারিনি। নতুন করে কিছু কিনে এনেছি। এগুলো বিক্রি করতে বসেছি।”
বঙ্গবাজার মালিক সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম জানান, ক্ষতিগ্রস্ত দোকান মালিক ও ব্যবসায়ীদের তালিকাভুক্তিরꦓ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে সর্বস্ব হারানো ক্ষতিগ্রস্তরা এখনো রয়েছেন আশঙ্কায়।
আগুনে পোড়া মালামাল প্রণোদনাস্বরূপ ৪০ লা🍃খ টাকায় কিনে নেয় সিটি করপোরেশন। যে টাকা বণ্টন করা হবে ক্ষতিগꦕ্রস্তদের মধ্যে।
এর আগে মঙ্গলবার (৪ এপ্রিল) ভোর ৬টা ১০ মিনিটে বঙ্গবাজারে ভয়াবহ আগুনের খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। পরে ৬টা ১২ মিনিটেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে তারা। ফায়ার সার্ভিসের ৫০টি ইউনিটের প্রায় সাড়ে ছয় ঘণ্টার চেষ্টায় দুপুর ১২টা ৩৬ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ব্যবসায়ীদের দাবি, আগুনে তাদ꧅ের প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।