বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পা👍র্ক ইয়ং-সিক। সাক্ষাৎ শেষে নানক বলেন, “দক্ষিণ কোরিয়া আমাদের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার। বিশেষত বস্ত্র ও পোশাক খাতে কোরিয়ান কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ꦓণ ভূমিকা পালন করছে।”
রোববার (১২ মে) সচিবালয়ে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
সাক্ষাৎকালে বস্ত্র ও পোশাক খাতে বাংল🧸াদেশিদের প্রশিক্ষণের সুযোগ প্রদান এবং উৎপাদন সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য কোরিয়ার আধুনিক যন্ত্রপাতি প্রদানের অনুরোধ করেন জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি বলেন, “সামনের দিনগুলোতে আমরা বাজারের বৈচিত্র্য বাড়ানো, পণ্য উন্নয়ন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি ইত্যাদিতে জোর দিচ্ছি।”
এসময় ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষেত্রে সহযোগিতা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করা হবে বলে জানান দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত। তিনি বলেন, “দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য আ🍌রও বৃদ্ধির জন্য আমরা কোরিয়ান কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে উদ্বুদ্ধ করছি।”
দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত তিনটি ဣবিষয়ে পাটমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং এ ব্যাপারে 🐠সহযোগিতা কামনা করেন।
যেসব বিষয়ের ওপর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন
প্রথমত কাঁচামাল আমদানি করতে প্রচুর ট্যারিফ দিতে 🌊হয়। তার মধ্যে ৫টি পণ্য বস্ত্র ও পোশাক খাতের সঙ্গে সম্পর্কিত। এগুলোর ট্যারিফ কমাতে তিনি মন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন।
দ্বিতীয়ত ভিসাজনিত সমস্যা। বাংলাদেশে যারা কাজ করছে তাদের খু♔ব স্বল্প সময়ের জন্য ভিসা দেওয়꧑া হয়। তিন মাস পর পর মেয়াদ বৃদ্ধির আবেদন করতে হয়। এ সমস্যা উত্তরণে মন্ত্রীর সহযোগিতা দরকার।
তৃতীয়ত কাস্টমস ক্লিয়ারিং এᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ দীর্ঘ সূত্রিতা এড়াতে রাষ্ট্রদূত মন্ত্রীর সহযোগিতা কামনা করেন।
এসব সমস্যা সমাধানে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের সঙ্গে আলোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করবেন বলে রাষ্ཧট্রদূতকে আশ♎্বস্ত করেন নানক।
সাক্ষাৎকালে উভয়পক্ষ দ্বিপক্ষღীয় বাণিজ্য সহযোগিতা বাড়ানোর ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করেন।
এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, অতিরিক্ত সচিব তসলিমা কানিজ নাহিদা,♋ বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. নুরুজ্জামান, জেডিপিসির নির্বাহী পরিচালক সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন, ঢাকাস্থ দক্ষিণ কোরিয়ান দূতাবাসের কনসাল জেয়ং কি কিম উপস্থিত ছিলেন।