বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী মুহাম্মদ ফারুক খান বলেছেন, “গত ১৫ বছরে দেশের এভিয়েশন শিল্পে নীরব বিপ্লব ঘটেছে। এই সময়ের মধ্যে নতুন টার্মিনাল নির্মাণ✅, রানওয়ের শক্তি ও দৈর্ঘ্য বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন বিমানবন্দরের ব্যাপক উন্নয়ন কাজ হয়েছে। তবে আমাদের আরও অনেক কাজ করার আছে। এভিয়েশন শিল্প টেকনোলজি বেইজড শিল্প। এখানে কাজগুলো ধারাবাহিকভౠাবে করতে হয়।”
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ঢাকা-জে﷽দ্দা-ঢাকা রুটের ফ্লাইট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, “সরকারের প্রধান উদ্দেশ্য জনগণকে উন্নত সেবা ও সঠিক মূল্যে সেবা দেওয়া। আমরা এভিয়েশন খ🧸াতকে এগিয়ে নিতে সবার সঙ্গে বসে আলোচনা ℱকরব, তাদের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব। সঙ্গে যাত্রী সেবাও নিশ্চিত করব।”
দেশের সব এয়ারলাইন্সকে ধন্যবাদ জানিয়ে পর্যটনমন্ত্রী বলেন, “সাম্প্রতিককালে আন্দোলনের সময় দে🐻শে সৃষ্ট অস্থিতিশীল পরিস্থিতির মধ্যেও প্রতিটি এয়ারলাইন্স অপারেশন চালিয়েছে, যাত্রীদের সেবা দি🎃য়েছে এ জন্য আমি তাদের ধন্যবাদ জানাই। এছাড়াও বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষকেও ধন্যবাদ জানাই। আমরা আশা করি, আগামীতেও তারা এ ধরনের সেবা দিয়ে যাবেন।”
ফারুক খান আরও বলেন, “২০১৪ সালে আমি ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের উদ্বোধন করেছিলাম, আমিই আজ ঢাকা-জেদ্দা রুটের উদ্বোধন করছি। এটা আমার জন্য অত্যন্ত আনন্দের। আমি আশা করছি, ইউএস-বাংলা🗹 এয়ারলাইন্স তাদের বহর আরও বড় করবে এবং আন্তর্জাতিক রুট সম্প্রসারণ করে আরও এগিয়ে যাবে।”
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার কমোডর সাদিকুর রহমান চৌধুরী, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন, এভিয়েশন অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এওএবি) সভাপতি ও নভোএয়ারের ব্যবস্𓄧থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান, হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম, ইউএস-বাংলার এয়ারলাইন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) লুৎফর রহমানসহ আটাব, টোয়াব ও হাবের নেতৃবৃন্দ।
পরে ঢাকার প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফ্লাইটের উদ্বোধন ঘো✤ষণা করেন পর্যটনমন্ত্রী।
১ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া এই ফ্লাইট সপ্তাহের প্রতিদিন ৪৩৬ আসনের এয়✱ারবাস ৩৩০-৩০০ দিয়ে সরাসরি ঢাকা থেকে জে🎉দ্দায় পরিচালনা করবে ইউএস-বাংলা।