রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে কমতে শুরু করেছে আটা💞শ ও মিনিকেট চালের দাম। ১৫ দিনের ব্যবধানে এসব চাল কেজিতে কমেছে ৩ থেকে ৪ টাকা। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বাজারে নতুন চালের সরবরাহ শুরু হওয়ায় এসব চালের দামে পরিবর্তন এসেছে।
শুক্রবার (৪ মে) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর টাউনহল মার্কেট, কৃষি মার্কেটস😼হ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে জানা গেছে এ তথ্য।
এদিন এসব বাজারে পাইকারি আটাশ চাল বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ৫০ থেকে ৫৫ টাকা ও মিনিকেট ৬৬ থেকে ৬৮ টাকা। আর এ দিন খুচরা আটাশ চালের দাম ছি🌺ল ৫২ থেকে ৫৬ টাকা ও মিনিকেট ৬৮ থেকে ৭০ টাকা।
এর ১৫ দিন আগে বাজা🔜রে পাইকারি আটাশ চাল বিক্রি হয়েছে ৫৩ থেকে ৫৬ টাকা ও মিনিকেট ৭০ থেকে ৭৫ টাকা। এক🌠ই সময়ে খুচরা আটাশ চালের দাম ছিল ৫৫ থেকে ৫৮ টাকা ও মিনিকেট ৭২ থেকে ৭৮ টাকা।
ক্রেতাদের প্রত্যাশা, ভরা মৌসুমে নিয়ন্ত্রণে থাকুক দেশের চালের 🌳বাজার।
চাল ক্রেতা আজম হোসেন বলেন, “নতুন চাল বাজারে উঠতে শুরু করেছে। তার দাম একটু কম। তবে পুরাতন চালের দাম এখনো বেশি। সরকারের কাছে এটাই🥃 চাওয়া, যেন ভরা মৌসুমে চালের দাম না বাড়ে। বছরের অন্যান্য সময়গুলোতে যেন মানুষ চাল কিনতে পারে এ ব্যাপারে যেন একটু নজরﷺ দেন।”
সৌরভ নামের আরেক চালকꦡ ক্রেতা বলেন, “চালের দাম কই আর কমলো। গুটি স্বর্ণা, নাজির শাইল, পাইজামের দাম এখনো বেশি। যা কমছে দুই দিন পর এমনি বেড়ে যাবে আবার।”
খুচরা চাল বিক্রেতা নুরুল ইসলাম বলেন, “আশা করা যায় চ🔥ালের দাম এবার কম হবে। কারণ এ বছর ফল🐬ন ভালো হয়েছে। দুর্যোগ, শিলা বৃষ্টি এসব হয় নাই এ বছর। কিন্তু অন্যান্য বছর বেশি হয়েছে। তবে হে, দাম কমবে নাকি বাড়বে তা বোঝা যাবে আগামী ১৫ দিন পর।”
চাল ব্যবসায়ী জসিম বলেন, “নতুন চাল শুধু আটাশ ও মিনিকেট চালের দাম কিছুটা কমেছে। কিন্তু অন্যান্য চালের দাম কমেনি। বাজারে চাল পর্𝓀যাপ্ত আছে। আগামীꦗ দিনে চালের দাম কী হবে বলা যাবে না। তবে আশা করা যায় কমবে।”
ফিরোজ নামের আরেক চাল বিক্রেতা বলেন, “চালের দাম কিছুটা কমলেও ক্রেতা কম। সকাল থেকে বেচা-বিক্রি হয়নি খুব একটা। কেবল তো মাস পড়লো, দেখাই যাক সামনে কী হয়।”