স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, এবছর ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে ঢাকা ও প্রধান প্রধান শহরের বাইরে ডেঙ্গুর ব্যাপক বিস্তারের ফলে রেকর্ড সংখ্যক মানুষ মারা গেছে। এছাড়া জলবায়ু পরিবর্তন ও উষ্ণতা বৃ𝔉দ্ধি এবং থেমে থেমে বৃষ্টি এডিস মশার প্রজনন বাড়াতে সাহায্য করেছে এবং ডেঙ্গুর সংক্রমণও বেড়েছে। এজন্য সারাদেশে ডেঙ্গুসহ অন্যান্য মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দের ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) মন্ত্রণালয়ের ডেঙ্গু প্রতিরোধে গৃহীত কার্যক্রম পর্😼যালোচনার বিশেষ ভার্চুয়াল সভায়𓆏 অংশগ্রহণের পূর্বে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, “সারা বিশ্বে মশা প্রতিরোধে স্বীকৃত বিভিন্ন 🌊পদ্ধতি এবং নিয়মগুলো বাংলাদেশ অনুসরণ করছে। বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে উঠে আসা এ পদ্ধতিগুলোই মশক নিধনে কার্যকর। সেদিক থেকে আমরা পিꦑছিয়ে নেই। তবে নিজ বাড়ির আঙিনা, সরকারি-বেসরকারি দপ্তর এবং এলাকা পরিচ্ছন্ন রাখতে জনগণকে আরও সম্পৃক্ত করার সুযোগ রয়েছে আমাদের।”
ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারের পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে মো. তাজুল ইসলাম জানান, সারাদেশে দ্রুত ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সব বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, পৌরসভা মেয়র ও সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কারো অবহেলা থাকলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ র🐭য়েছে। এছাড়াও মশক নিধনে কীটনাশক আমদানি এখ🐷ন থেকে উন্মুক্ত করা হয়েছে।
এ সময় চলমান মশক নিধন কার্যক্রমে কোনো ঘাটতি থাকলে তা সাংবাদিকদের কাছে জানতে চেয়ে মন্ত্রী বলেন, “ডেঙ্গুর বিস্তার রোধ করাই আমাদের সবার লক্ষ্য। সেক্ষেত্রে কোনো ত্রুটি থাকলে তা আপনাদের কাছ থেকে জেনে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে। গণমাধ্যম কর্মীরা মন্ত্রীকে এসময় এডিস মশার লার্ভা ধ্বংসে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করেন।