• ঢাকা
  • শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শিলাবৃষ্টি কেন হয়


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: মে ৬, ২০২৪, ০১:২৮ পিএম
শিলাবৃষ্টি কেন হয়
ছবি : সংগৃহীত

দুঃসহ গরমের পর বৃষ্টিতে তাপমাত্রা কমেছে কিছুটা। টানা এক মাস দেশজুড়ে বয়ে যায় তীব্র তাপপ্রবাহ। আর রোববার (৫ মে) রাতে ঝড়ের সঙ্গে নামে শিলাবৃষ্টি। তীব্র তাপপ্রবাহের পর চৈত্রের শেষ ও বৈশ﷽াখের শুরুতে দক্ষিণ-পশ্চিমা মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বাংলাদেশে সাধারণত বিকেলের দিকে যে স্বল্পস্থায়ী প্রবল ঝড় হয়, তাꦜ কালবৈশাখী নামে পরিচিত। কোনো স্থানের আবহাওয়া হঠাৎ খুব উত্তপ্ত হলে সেখানকার বাতাস হালকা হয়ে দ্রুত ওপরের দিকে উঠে যায়। একে বলা হয় বাতাসের ঊর্ধ্বমুখী চাপ।

প্রতিবছর বৈশাখে আমাদের দেশে প্রচণ্ড গরম পড়ে। তখন বাতাসে এ ধরনের ঊর্ধ্বমুখী চাপ সৃষ্টি হয় এবং সে কারণেই এ সময় কালবৈশাখী হয়। কিন্তু এই ঝড়ের সময় শিলাবৃষ্টি হওয়ার একটি বিশেষ কারণ আছে।
বৃষ্টির ফোঁটাগুলো পড়ার সময় প্রায় সময়ই মাঝপথে বাতাসের ঊর্ধ্বমুখী চাপের মধ্যে পড়ে। ফলে বৃষ্টির ফোঁটাগুলো নিচে নামতে নামতে তার কিছু অংশ আবার ওপরে উঠতে শুরু করে এবং আরও ঠান্ডা হতে থাকে। ঘনীভূত পানির🎉 ফোঁটাগুলো আরও ভারী হয়ে আবার নিচে নামতে থাকে এবং হয়তো আবার গরম বাতাসের ঊর্ধ্বমুখী চাপে পড়ে তার কিছু অংশ আবার ওপরে উঠতে থাকে।

এ রকম কয়েকবার ওঠানামা করতে করতে পানির ফোঁটাগুলোর কিছু অংশ ছোট ছোট বরফখণ্ডে পরিণত হয়। এগুলো বেশি ভারী বলে আর ওপরে উঠতে পারে না। বৃষ্টির ধারার সঙ্গে নিচে নেমে আসে। এটাই শিলাবৃষ্টি। শিলাবৃষ্টির প্রধান শর্ত প্রচণ্ড গরম। আমাদের দেশে বৈশাখ মাসে এ রকম গরম পড়ে। ফলে ﷽কালবৈশাখী ঝড়ের সময় শিলাবৃষ্টি হয়।

Link copied!