• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নতি লাভ করেছে : স্পিকার


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: নভেম্বর ২৮, ২০২৩, ০৪:২৫ পিএম
আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা উন্নতি লাভ করেছে : স্পিকার
জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। ছবি : সংগৃহীত

গত ১৪ বছরে স্বাস্থ্য⭕খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। তিনি বলেছেন, “আমাদের চিকিৎসাব্যবস্থা যথেষ্ট উন্নতি লাভ করেছে। চিকিৎসকদের দক্ষতাই এর বড় উদাহরণ।”

মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের প্রথম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি🌄 এসব কথা বলেন।

অসংখ্য ব্যয়বহুল পরীক্ষা-নিরীক্ষা দেশে স্বল্পমূল্যে করা হচ্ছে জানিয়ে শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, “বর্তমান দেশে বিভিন্ন জটিল রোগের চিকিৎসা, শত শত জটিল অপারেশন করা হচ্ছে। এমনকি, কিডনি, লিভার, বোনমেরো💃 ট্রান্সপ্লান্ট, হৃদরোগের বꦓাইপাস ও নিউরোসার্জারিসহ অনেক চিকিৎসা দিচ্ছেন দেশের চিকিৎসকরা।”

স্পিকার বলেন, “আগে যেসব রোগের জন্য রোগীরা বিদেশে ছুটে যেতেন, বর্তমানে সেসব রোগের চিকিৎসা দেশেই দেওয়া হচ্ছে। যে কারণে রোগ💞ীদের অর্থ ও সময় ব্যয় করে বিদেশ যেতে হচ্ছে না।”

শিরীন শারমিন চৌধুরী বল🌟েন, “বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও স্বাস্থ্যসেবা এখন মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে, তাও অনেক স্বল্পমূল্যে। সারা দেশে ৬ শতাধিক হাসপাতাল নির্মাণ, হৃদরোগ, ক্যান্সার, নিউরো সায়েন্সসহ বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণ হয়েছে। গ্রামাঞ্চলে প্রায় ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে। যেখানে ৩০ ধরনের ওষুধ বিনামূল্যে পাওয়া যায়।”

স্পিকার আরও বলেন, “২০০৯ সালে দেশে মাত্র ৫০টি মেডিকেল কলেজ ছিল, যা বর্তমানে বেড়ে হয়েছে ১১৫টি। শিক্ষার্থীদের জন্য এমবিবিএস আসন ছিল ২ হাজার♈ ৫০টি, যা বর্তমানে ১০ হাজার ৭৮৯টিতে উন্নীত হয়েছে। সরকারি বেসরকারি ডেন্টাল কলেজের সংখ্যা ১৩টি থেকে ৩৭টিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের মাধ্যমে সরকার স্বাস্থ্যখাতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি সাধন করেছে। বিগত ১৪ বছরে ২০ হাজার চিকিৎসক ও ৪০ হাজার নার্স-মিডওয়াইফ নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।”

Link copied!