পরিবারের সদস্যসহ অতিরিক্ত ডিআইজি শেখ রফিকুল ইসলামের সম্পত্তি জব্দের আদেশ দিয়েছেন🍸 আদালত।
বুধবার (৩০ অক্টোবর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের ভারপ্রাপ্ত বিচারক ইব্রাহিম মিয়া দুদকের আব🐽েদনের শুনানি শেষে এ আ🦹দেশ দেন।
আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়, শেখ রফিক🦄ুল ইসলাম বর্তমানে খাগড়াছড়ির এপিবিএন বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টার অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে কর্মরত আছেন। তার বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে তার স্ত্রী, শ্বশুর, শাশুড়ি, শ্যালক, শ্যালিকা, ভাই, বোনসহ নিকট আত্মীয়দের নামে বিপুল পরি🔯মাণ অবৈধ সম্পদ অর্জন করেন।
রফিকুল ইসলাম তার স্ত্রী ফারহানা রহমান, শ্বশুর মুজিবুর রহমান, নিজের ৩ ভাই যথাক্রমে মাহফুজুর রহমান, এস এম আমিনুল ইসলাম, এস.এম দিদারুল ইসলাম এবং অপর ভাই শেখ মো. মনিরুল ইসলামের স্ত্রী পলি ইসলাম, ভাগ্নি তানজিলা হক উর্মি, ভাগ্নে উজ্জল মামুন চৌধুরী, ভাগ্নি জামাই সেলিম মীর এবং ভগ্নীপতি শাফায়েত হোসেন মোল্যার নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেন। এই সম্পদ তার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ বলে প্রমাণিত, যা অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানিলন্ড🉐ারিং আইনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অভিযোগটি অনুসন্ধান চলমান।
তফসিলে বর্ণিত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসমূহ অভিযোগ সংশ্লিষ্ট শেখ রফিকুল ইসলাম তার অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ দ্বারা বর্ণিত ব্যক্তিদের নামে অর্জন করেছেন। ꦅউক্ত স্থাবর-অস্থাবর সম্পদসমূহ অভিযোগ সংশ্লিষ্টরা হস্তান্তর বা বন্ধক বা বেহাত করার প্রচেষ্টা করছেন মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়।
অভিযোগ নিষ্পত্তির আগে সম্পদ হস্তান্তর বা স্থানান্তর হয়ে গেলে কমিশনের কার্যক্রম ব্যাহত হবꦡে। তাই অবিলম্বে তাদ⛎ের অর্জিত স্থাবর সম্পদসমূহ জব্দ এবং অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন।