জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই শনিবার (২ নভেম্বর) সমাবেশ করবে জাতীয় পার্টি ꦬ(জাপা)। এমন ঘোষণা দিয়ে (জাপা) চেয়ারম্যান জি এম কাদের বলেছেন, জীবন যায় যাক, 🐲তবু যে অন্যায় ও বৈষম্য হচ্ছে, তার প্রতিবাদ করব।
শুক্রবার (১ নভেম্বর) দুপুরে জাপার বনানীর কার্যালয়ে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে জি এম কাদের আন্দোলনের ঘোষণা দেন।⛎ এসময় পার্টিপ্রধান বলেন, “জীবনের 💙ঝুঁকি নিয়ে হলেও আগামীকাল শনিবার কাকরাইলে জাতীয় পার্টি সমাবেশ করবে।”
এর আগে বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) সন্🥀ধ্যায় কাক🌳রাইলে জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের ব্যানারে প্রথমে হামলা ও পরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। জাপা থেকে বলা হচ্ছে, হামলার সময় নেতা-কর্মীরা শনিবারের সমাবেশের প্রস্তুতি সভা করছিলেন।
জাপার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা ও অগ্নিসংযোগের নিন্দা জানিয়ে জি এম কাদের বলেন, “শনিবারের কর্মসূচি চালু থাকবে। কেউ ভয় পাবেন না। আমরা মরতে আসছি, আমর🥃া মরতে চাই। কত লোক মারবেন ওনারা, আমরা🌄 সেটা দেখতে চাই।...আমরা জীবন দিতে প্রস্তুত আছি।”
জাপা ঘিরে সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো প্রসঙ্গে দলীয়প্রধান বলেন, “আমরা কোনো অপরাধ করিনি। আমাদের জোর করে অপরাধী করা হচ্ছে। কেন করা হচ্ছে,𓂃 আমরা জানি না। বারবার আমাদের কবরস্থ করার পরও আমরা কবর থেকে উঠে এসেছি। কেউ আমাদের ধ্বংস করতে পারেনি।”
জি এম কাদের বলেন, “আমাদের আওয়ামী লীগের দোসর বলা হচ্ছে। কিন্তু দোসর কীভাবে, এর কোনো🔯 জাস্টিফিকেশন নেই। ২০০৮ সা🦋লে নবম সংসদে আমরা আওয়ামী লীগের সঙ্গে মহাজোট করেছি। কিন্তু ওনার (শেখ হাসিনার) সব অপকর্মে আমরা একাত্ম ছিলাম না। এটা প্রমাণিত।”
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ করে জি এম কাদের বলেন, আপনি তো আমাদের, দেশের অভিভাবক। আপনি আমাদের সমান চোখে দেখেন। আমরা সকলে আপনার সন্তান। দোষত্রুটি সবারই থাকে। দোষত্রুটি থাকলে সেভাবে বিচার-আচার করে শাস্তি দেন, আবার কোলে🅰 তুলে নেন।’
সংবাদ সম্মেলনে জাপা মহাসচিব মো. মুজিবুল হক, প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া, আলমগীর সিকদার, শেরীফা কাদেরসহ বিভিন্ন পর্যাꦑয়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।