গ্যাসভিত্তিক কেন্দ্রগুলোতে বিদ্যুৎ উৎপাদন পর্যাপ্ত না হওয়ায় সারা দেশে লোডশেডিং বাড়ছে। প্রচণ্ড গরমের মধ্যে ঢাকার🌼 ♎অনেক এলাকার বাসিন্দাদের কয়েক দফা বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সম্মুখীন হতে হয়েছে।
সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় দেশে ১৪ হাজার ৭৫০ মেগাওয়াটে🍒র চাহিদার বিপরীতে লোডশেডিং হয়েছে এক হাজার ৮৭৪ মেগাওয়াট।
ইংরেজি সংবাদমাধ্যম ♛দ্য ডেইলি স্টারে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য পাওয়া যඣায়।
পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি🌜র দাপ্তরিক পরিসংখ্যান অনুসারে, ওই সময় দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছিল ১২ হাজার ৭৮৮ মেগাওয়াট।
রাজধানীর উত্তরার বাসিন্দা আꩵব্দুর রশিদ জানান, দিনের শুরুতেই সকাল ১১টায় এক ঘণ্টার লোডশেডিংয়ের ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে।
রাজধান༺ীর গুলশান, মোহাম্মদপুর, মালিবাগসহ বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের কাছ থেকেও এ🔴কই ধরনের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
মোহ꧑াম্মদপুর এলাকার বাসিন্দা ফারহানা আক্তার বলেন, বিদ্যুৎ না থাকায় পানির সংকট দেখা দিয়েছে।
বিপিডিবির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুল𓆉ো বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারছেন না।
বিপিডিবির তথ্য অনুসারে, বেশ কয়েকটি কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহ না থাকায় চার হাজার ১৬৯ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপা🌃দন করা সম্ভব হচ্ছে না।
পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা জানান, সরকারের পক্ষ থেকে বারবার অনুরোধ করা স🃏ত্ত্বেও সামিট গ্রুপ তাদের এলএনজি টার্মিনালের কার্যক্রম পুনরায় শুরু করতে🐽 পারছে না। যে কারণে আমদানি করা সরবরাহ থেকে জাতীয় গ্রিড প্রতিদিন ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট (এমএমসিএফডি) গ্যাস কম পাচ্ছে।
প⛎রিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে প্রায় চার হাজার এমএমসিএফডি গ্যাসের চাহিদার বিপরীতে দুই হাজার ৬০৯ দশমিক চার এ🌳মএমসিএফডি গ্যাস উৎপাদন হয়েছে।