নেপাল থেকে ৫০০ মেগাওয়াট জলবিদ্যুৎ আমদানি কার্যক্রম প্রায় চূড়ান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্💮ত্রী নসরুল হামিদ।
মঙ্গলবার (১💝৩ জুন) বিশ্বব্যা⭕ংক প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আয়োজিত এক দ্বিপক্ষীয় সভায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
নেপাল থেকে আমদানি কার্যক্রম প্রায় চূড়ান্ত উল্লেখ করে নসরুল হামিদ বলেন, “নেপাল-ভুটান থেকে আরও জলবিদ্যুৎ আমদানি করা হবে। ভারতের পাওয়ার মার্কেট থেকে বিদ্যুৎ আমদানির বিষয়টি বিবেচনায় আছে। 🤡এ ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাংক, কর্মকর্তা✤দের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে পারে।”
প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান, নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আগামী দুই বছরের মধ্যে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে। এ উৎস থেকে আগামী পাঁচ থেকে ছয় বছরের মধ্ꦓযে আরও ৬ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ পাইপলাইনে রয়েছে। কয়লা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ১০টি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ করায় প্রায় ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ চলে গেছে। কিন্তু ওই পরিমাণ অর্থ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে আসছে না।
সভায় বিদ্যুৎ বিভাগ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের ৭ সদস্যের দলে🍨র পক্ষে প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ও বিশ্বব্যাংকের ৮ সদস্যের প্রতিনিধি দলের পক্ষে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের ভꦯাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার নেতৃত্ব দেন।
বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট মার্টিন রেইজার ক্রস বর্ডার ট্রেড, আঞ্চলিক পাওয়ার পুল, দক্ষিণ এশিয়ায় আঞ্চলিক পাওয়ার মার্কেট, নেপাল ও ভুটান হতে বিদ্যুৎ আমদানি ও ই-মবিলিটি নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় জ্বালানি খাতেജর বিদ্যমান ও আগত প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন তিনি।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব ড. মো. খায়েরুজ্জামান মজুমদার, বিদ্যুৎ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব নূরুল আলম, বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলাই শেক, অপারে🍌শন ম্যানেজার দানদান চেন ও অপারেশন অ্যাডভাইজার গায়েল মার্টিন উপস্থিত ছিলেন।