প্রতিদিনের মতো দিনমজুর হিসেবে কাজ খুঁজতে বের হন আনু মিয়া। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) সকাল সকাল আসেন মোಌহাম্মদপুর টাউন হল মোড়ে। কিন্তু কাজ জোটেনি। ৬ ঘণ্টা অপেক্ষার পর ফিরতে হয়েছে তাকে।
কামরুল মিয়া বলেন, “মার্কেটে গেছিলাম সকালে। কিন্তু কেউ ওই রকম লেবার নিতে আসে নাই। বৃষ্টি হইতাছে তো, কাম করা য🌟াইব না, তাই কেউ আহে নাই।”
সকꦆালে বৃষ্টি দেখেও জীবিকার তাগিদে রিকশা নিয়ে বের হয়েছেন মো. রাসেল। পায়েচালিত রিকশার এই চালক জানান, সড়কে যাত্রীর সংখ্যা কম। একইসঙ্গে পায়েচালিত রিকশায়ও চড়ছেন খুব কম মা𒈔নুষ।
নগরীর আগারগাঁও এলাকায় মো. রাসেল বলেন, “সবাই খালি অটোরিকশা খোঁজে। বৃষ্টির মধ্যে🔥 অটোরিকশা তাড়াতাড়ি যাইব, গায়ে বৃষ্টি কম লাগব, এই জন্য। অটোরিকশা যে এই বৃষ্টিতে উল্টাইয়া যাইতে পারে, এইডা যাত্রী বোঝে না। সকালে বাইর হইছি। ভাড়া মারছি ১৮০ টাকা। ﷽দুপুর তো হইয়া গেছে।”
আবার যাত্রী না পাওয়ার দাবি করেছেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরাও। দৈনিক ১ হাজার থেকে ১২০০ টাকা আয় করা রিকশাচালকদের আয় আজ ৫০০ টাকার নিচে নামতে পারে বলে ধ𒐪ারণা করছেন ব্যাটারিচালিত রিকশার চালকরা।
এদিকে নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে ফুটপাতে চায়ের দোকানগুলোতে খদ্দের সংকট। অলস 🐈সময় পার করছেন দোকানিরা। শরবত বিক্রির দোকানগুলোতে একাই দাঁড়িয়ে আছেন দোকানি। কোথাওবা দোকান ভিজছে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টিতে, দূরে দাঁড়িয়ে দোকানি নিজেকে বৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা করছেন।
বৃষ্টির কারণে নগরীর গুলশান এলাকার ফুটপাতে বসা অনেক চায়ের দোকান আজ খোলাই হয়নি। বন্ধ আছে বিকাশের দোকান। দু-চারটা সিগারেটের দোকান খোলা থাকলেও বিক্রি নেই।