রাজধানী থেকে আওয়ামী লীগের ཧপ্রেসিডিꦍয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান গ্রেপ্তার হয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (৬ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়ে꧒ছে। তবে কোন মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, সেটি জানা যায়নি।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) রেজাউল ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚকরিম মল্লিক।
গোপন সূত্রে খবর পেয়ে রাতে ধানমন্ডিত🍌ে অভিযান চালায় যৌথ বাহিনী। সেখান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শাজাহান খান মাদারীপুর-২ আসন থেকে টানা অষ্টমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালে প্র🌺থমবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাদারীপুর-২ আসন থেকে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। একই 𒉰আসন থেকে পরে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে ১৯৯১, ১৯৯৬, ২০০১, ২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও সর্বশেষ ২০২৪ সালের নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
২০০৯ সাল থেকে তাকে নৌপরিবহণ মন্ত্রীর দায়িত্ব দেয় আওয়ামী লীগ সরকার। নৌপরিবহণ🍷 মন্ত্রী থাকাকালীন তার বিরূদ্ধে নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ ওঠে।
বর্তম𒈔ানে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদ﷽স্য এবং বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের কার্যকরী সভাপতি।
শাজাহান খান বিভিন্ন সময়ে তার বক্তব্য ও অবস্থানের কারণে সমালোচনার ম💧ুখোমুখি হয়েছেন। যদিও বিতর্কের মুখে পড়ে তা প্রত্যাহার করেন। এছাড়া ২০১৬ সালে পরিবহন খাতে অনিয়মের জন্য তাকে অভিযুক্ত করে তার অপসারণ দাবি 🐈করা হয়েছিল।
২০১৮ সালের জুলাইয়ে ঢাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় দুজন শিক্ষার্থীর মৃত্যুর পর মন্ত্রীর করা মন্তব্য সমালোচিত হয় এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরা শাজাহান খানের বিরুদ্ধে এবং সড়কে নৈ🐽রাজ্য দ🍬ূরীকরণের জন্য নিরাপদ সড়ক আন্দোলন শুরু করে।
এছাড়াও সড়ক দুর্ঘটনার পর ℱবিভিন্ন সময় তার দোষী চালক ও পরিবহন শ্রমিকদের পক্ষে নমনীয় থাকার অভিযোগেও তাকে অনেকে অভিযুক্ত করে থাকেন।