দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণের জন্য বাংলাদেশে আসা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ইনস্টিটিউট (এনডিআই) এবং ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই) তাদের টেকনিক্যাল অ্যাসেসমেন্ট মিশন (টিএএম) চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বিভিন্ন ধরনের নির্বাচনী সহিংসতার বিষয়ভিত্তিক বিশ্লেষ♕ণ তুলে ধরা হয়েছে।
রোববার (১৭ মা𓆏র্চ) যৌথ কারিগরি মিশনের চূড়ান্ত ꦍএই প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
𓆏ভবিষ্যতে নির্বাচনে সহিংসতার ঝুঁকি প্রশম🐎ন, আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আইআরআই ও এনডিআইর তুলনামূলক অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, সরকারের নির্বাহী ও আইন বিভাগ, রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজ এবং অন্যান্য অংশীজনদের কাছে সুপারিশ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
⛎মিশনের সদস্যদের মতে, ২০২৪ সালের নির্বাচনের সময়কাল, প্রচারের সময়কাল, নির্বাচনের দিনসহ অন্যান্য সময়ে, পূর্ববর্তী নির্বাচন চক্রের তুলনায় শারীরিক এবং অনলাইন সহিংসতা কম হয়েছে। এটি হয়েছে প্রাথমিকভাবে দেশব্যাপী কার্যকর নির্বাচনী প্রতিযোগিতার অনুপস্থিতির কারণে এবং দেশের নিরাপত্তায় সরকারের বাড়তি নজর দেওয়ার কারণে। তা সত্ত্বেও, গত জানুয়ারির নির্বাচনের গুণগত মান যেসব ঘটনার কারণে ক্ষুণ্ন হয়েছে তা হলো, রাষ্ট্র, শাসক দল, এবং বিরোধীদের সহিংসতা, সেইসঙ্গে প্রাক-নির্বাচন পরিবেশের চিহ্নিত শূন্য-সমষ্টির রাজনীতি, রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে সহিংসতা, নাগরিক স্বাধীনতার সংকোচন, এবং বাক꧅ স্বাধীনতা ও সংগঠিত হওয়ার স্বাধীনতার অবনতি।
আইআরআইর এশিয়া-প্রশ𒊎ান্ত মহাসাগরীয় বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক জোহানা কাও বলেন, “নির্বাচনে সহিংসতা নাগরিকদের অংশগ্রহণের ক্ষেত্রে একটি প্রধান প্রতি💛বন্ধক। বাংলাদেশের নির্বাচনকে পুরোপুরি অংশগ্রহণমূলক করতে হলে সব পক্ষকে অহিংস রাজনীতিকে প্রাধান্য দিতে হবে।”