কোন আইনে জাতীয় পার্টির ১১ জন সংসদ সদস্য থেকে মন্ত্রী🌜-প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদায় বেতন-ভাতা দিয়ে বিরোধীদলীয় নেতা ও উপনেতা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তা জানতে চেয়ে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে। নোটিশে দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে জাতীয় সংসদের বিরোধী দলের নেতা ও কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমু꧋দকে বিরোধী দলের উপনেতার প্রজ্ঞাপন বাতিল চাওয়া হয়।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর এই নোটিশ পাঠান। জবাব না পেলে গত ২৮ জানুয়ারি প্রকাশিত গেজেটর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইক꧋োর্টে রিট করা হবে বলেও নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
এর আগে গত 🐈২৮ জানুয়ারি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও পার্টির কো-চেয়ারম্যান আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতার স্বীকৃতি ඣদিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
নোটিশে বলা হয়, ভারতের লোকসভায় ১০ শতাংশ সদস্যসহ দ্বিতীয় স্থানে না থাকলে বিরোধী দলীয় নেতার🦹 পদ খালি থাকে,ꦇ এমন আইন আছে। কিন্তু আমাদের দেশে নিয়োগের আইন নেই বা কত সংখ্যক এমপি থাকলে বিরোধীদলীয় নেতা হতে পারবে তা-ও উল্লেখ নেই। সংসদে আইন করতে হবে, কতজন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধীদলীয় নেতা হতে পারবেন। আইন না করা পর্যন্ত সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার পদ ভারতের মতো খালি থাকবে।
নোটিশে আরও বলা হয়, এই নিয়োগের ফলে স♈রকারের গাড়ি–বাড়ি ও অর্থ অপচয় হয়। জাতীয় পার্টি ১০ শতাংশ আসনও লাভ করেনি। ৩০০ আসনের মধ্যে কমপক্ষে ৩০ জন সংসদ সদস্য থাকলে বিরোধী দলের নেতা হবে—এমন আইন থাকা জরুরি, অন্যথায় পুনরায় ন🔴ির্বাচন দিতে হবে।