রাজধানীর বাজারে ডিমের দাম কিছুটা কমেছে। গত দুই-তিন দিনের তুলনায় আজ (মঙ্গলবার) ফার্মের মুরগির ডিম ডজনপ্রতি ১০ থেকে ১⛦৫ টাকা কম দামে বিক্রি হচ্ছে। আজ কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন সাদা ডিম ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় ও বাদামি ডিম ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হচ্🅠ছে।
তবে শেওড়াপাড়া, মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট ও 🅰হাতিরপুল বাজারে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ফার্মের মুরগির প্রতি ডজন (বাদামি ও সাদা) ডিম ১৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। পাড়া-মহল্লায় আরও পাঁচ টাকা বেশি।
এর আগে সোমবার প্রতি ডজন ডিম ১৮০ থেকে ১৯০ টা๊কায় বিক্রি হয়েছে, যা এক মাস আগে ছিꩵল ১৫০ থেকে ১৬০ টাকা।
জুলাই মাসꦯে প্রতি ডজন ডিম ১৪৫ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। আগস্টেও দাম মোটামুটি এ রকমই ছিল। সেপ্টেম্বর মাসে ডিমের দাম বেড়ে যায়। মাসের শেষ দিকে ডজনপ্রতি দাম ১৭০ টাকায় গিয়ে ঠেকে।
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) সাম্প্রতিক তথ্যানুসারে, গত ১ ব🌄ছরে ডিমের দাম ১৩ শতাংশের বেশি বেড়েছে।
বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে এখন ডিমের সরবরাহে ঘাটতি রয়েছে। অর্থাৎ বাজারে ডিমের যে পর🌱িমাণে চাহিদা রয়েছে, তার চেয়ে উৎপাদন ও সরবরাহ কম। এ কারণে পণ্൲যটির দাম বেড়েছে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, দেশে প্রতিদিন প্রায় পাঁচ কোটি পিস ডিমের চাহিদা রয়েছে।
এদিকে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন আজ এক প্রতিবেদনে বলেছে, দেশের বিভিন্ন জেলায় সাম্প্রতিক বন্যার কারণে পোলট্রিশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে সরবরাহ-ব্যবস্থায় টান পড়েছে। এ ছাড়া পরিপূরক অন্যান্য খাদ্যপ👍ণ্যের দꦐাম বেড়েছে। এসব কারণে ডিমের চাহিদা ও দামে একধরনের চাপ সৃষ্টি হয়েছে।