• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


জাতীয় অধ্যাপক ডা. আব্দুল মালিক আর নেই


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৫, ২০২৩, ১১:৫৪ এএম
জাতীয় অধ্যাপক ডা. আব্দুল মালিক আর নেই
জাতীয় অধ্যাপক ডা. আব্দুল মালিক। ছবি : সংগৃহীত

ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাং▨লাদেশের প্রতিষ্ঠাতা জাতীয় অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার (অব.) ডা. আব্দুল মালিক (৯৪) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহ...রাজিউন)। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর।

বিষয়টি নিশ্চিত 💮করে হাসপাতালের সহকারী পরিচালক (জনসংযোগ) শাহাজাদী সুলতানা ডলি বলেন, বার্ধক্যজনিত কারণে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশনেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা গেছেন।

এদিকে তার মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এক শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী বলেন♛, আব্দুল মালিক বাংলাদেশের হৃদরোগ চিকিৎসার পথিকৃৎ ছিলেন। একাধারে তিনি ছিলেন একজন সফল চিকিৎসক, খ্যাতনামা শিক্ষক এবং সমাজসেবক। মানবহিতৈষী কর্মকাণ্ডের জন্য তিনি নানাভাবে পুরস্কৃত এবং প্রশংসিত হয়েছেন। বাংলাদেশে হৃদরোগ চিকিৎসার ক্ষেত্রে তার ဣঅবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

শোকবার্তায় প্রধানমন্ত্রী ডা. মালিকের বিদেহী আতꦡ্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান।

আব্দুল মালিক ১ ডিসে🍷ম্বর ১৯২৯ সালের ১ ডিসেম্বর দক্ষিণ সুরমা উপজেলার কুচাই ইউনিয়নের পশ্চিমভাগ গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম মরহুম ফুরকান আলী, মায়ের নাম মরহুমা সৈয়দা নুরুন্নেছা খাতুন। প্রাইমারি স্কুল শেষে ১৯৩৯ সালে সিলেট সরকারি হাইস্কুলে ভর্তি হন। ১৯৪৭ সালে ম্যাট্রিক (এসএসসি) পরীক্ষায় অংশ নিয়ে স্টার মার্কসহ প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন এবং সরকারি বৃত্তি পান।

ম্যাট্রিক পাসের পর সিলেট সরকারি এমসি কলেজে ভর্তি হন। ১৯৪৯ সালে আইএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানে কেবল একটাই বোর্𒅌ড ছিল, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড। এই পরীক্ষায় তিনি ১১তম স্থান অর্জন করেন।

আইএসসি পাসের পর ১৯৪৯ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজে ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚভর্তি হন। ১৯৫৪ সালে নভেম্বর মাসে মেডিকেল কলেজের ফাইনাল পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হ☂ন।

১৯৫৮ সালে তাকে সিএমএইচ (সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল) পেশোয়ারে কর্নেল আজমিরের কাছে মেডিকেল স্পেশালিস্টের যোগ্যতা পরীক্ষার জন্য পাঠানো▨ হয়। এতে প্রশিক্ষণের জন্য নির্বাচিত হন।

১৯৬৩ সালে সরকার তাকে বিলেতে পাঠায় উচ্চশিক্ষার জন্য। ১৯৬৪ সালে তিনি এমআরসিপি পাস করেন এবং হ্যামার স্মিথ হসপিটাল অ্যান্ড পোস্টগ্রাজুয়েট মেডিকেল স্কুল, লন্ডন থেকে কার্ডিওলজিতে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ ক💦রেন।

Link copied!