• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ডেঙ্গু সংক্রমণ

আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি ২১-২৫ বছর বয়সীদের


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৩, ০৯:৪৩ পিএম
আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি ২১-২৫ বছর বয়সীদের
রাজধানীর মুগদা হাসপাতালের ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের ওয়ার্ড

আক্রান্ত ও মৃত্যু, সবমিলিয়♛ে মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু এখন রাজধানীবাসীর সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। পাল্লা দিয়ে বেড়ে যাওয়া রোগীর সংখ্যা এখন লক্ষাধিক ছাড়িয়েছে। মৃত্যু ছাড়িয়েছে পাঁচ শতাধিক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, আক্রান্ত ও মৃত্যুর তালিকায় সꦏবথেকে বেশি ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা।

শনিবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলꦦথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনর্চাজ ডা. মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

এর আগে একইদি♓ন দুপুরে যাওয়া হয় রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সরেজমিনে দেখা যায়, আক্রান্ত রোগীদের অনেকেই মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অধিকাংশ রোগীকে শিরায় স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া পরিসংখ্যജানে দেখা যায়, গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকা মহඣানগরে ৫৩ হাজার ৪৮৯ জনের মধ্যে ১৪ শতাংশ এবং ঢাকার বাইরে ৫৮ হাজার ৬৯৫ জনের মধ্যে ১৭ শতাংশ রয়েছে ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা। যা অন্যান্য বয়সী আক্রান্ত রোগীর চেয়ে সবথেকে বেশি।

শুধু তাই নয়, একই সময়ের ব্যবধান𝔍ে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে সর্বমোট ৫৩৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে ৫০ জন রয়েছে ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী। যা অন্যান্য বয়সী মৃত রোগীর চেয়ে সবথেকে বেশি।

অপরদিকে, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৩ জন ব্যক্তি ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মৃত♎্যু হয়েছে ১ জনের এবং বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন ৩০৯ জন।

মুগদা হাস🅠পাতালে কথা হয় হাসান নামে একজনের সঙ্গে। তিনি বলেন, “আমার ছেলেটার কয়েকদিন থেকে জ꧙্বর। রক্তের প্লাটিলেট কমে যাচ্ছে। ভয়ের মধ্যে আছি। আল্লাহ্র কাছে চাওয়া আমার বাচ্চাটারে সুস্থ করে দিক।”

তুষার নামে এক ব্যক্তি বলেন, “কয়েকদিন আগে আমার বাচ্চাটার বমি আর পাতলা পায়খানা হয়। একসময় বমি দিয়ে রক্ত বের হওয়া শুরু হয়। এ൲সময় খুবই আতঙ্কিত হয়ে পড়ছিলা🐓ম। তারপর ডাক্তারের কাছে নিয়ে এসে একটা পরীক্ষা করাই। সেখানে ডেঙ্গু ধরা পরে নাই। আরেকটা পরীক্ষা আছে। বাচ্চাটা অনেকটা সুস্থ হয়েছে।”

রহমান নামে এক ব্যক্তি বলেন, “শুক্রবারে হাসপাতালে ভর্তি হইছি। ডেঙ্গুতে অনেকটা চিন্ত𝐆িত। কি যে হবে বলতে পারছি না। রক্তের প্লাটিলেট খালি কমতেই আছে। জ্বর কমতেꦇছে না, ঘুরে ঘুরে আসছে।”

Link copied!