• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ডেঙ্গু সংক্রমণ

আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি ২১-২৫ বছর বয়সীদের


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৩, ০৯:৪৩ পিএম
আক্রান্ত ও মৃত্যু বেশি ২১-২৫ বছর বয়সীদের
রাজধানীর মুগদা হাসপাতালের ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের ওয়ার্ড

আ🔴ক্রান্ত ও মৃত্যু, সবমিলিয়ে মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু এখন♛ রাজধানীবাসীর সবচেয়ে বড় আতঙ্ক। পাল্লা দিয়ে বেড়ে যাওয়া রোগীর সংখ্যা এখন লক্ষাধিক ছাড়িয়েছে। মৃত্যু ছাড়িয়েছে পাঁচ শতাধিক।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিস💯ংখ্যান বলছে, আক্রান্ত ও মৃত্যুর তালিকায় সবথেকে বেশি ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা।

শনিবার (২৬ আগস্ট) বিকেলে স্বাস্থ্🍷য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের ইনর্চাজ ডা. মুহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।

এর আগে একইদিন দুপুরে যাওয়া হয় রাজধানীর মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। সরেজমিনে দেখা যায়, আক্রান্ত রꦕোগীদের অনেকেই মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। অধিকাংশ রোগীকে শিরায় স্যালাইন দেওয়া হജচ্ছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেওয়া পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত ১ জানুয়ারি থেকে ২৬ আগস্ট পর্যন্ত ঢাকা মহানগরে ৫৩ হাজার ৪৮৯ জনের মধ্যে ১৪ শতাংশ এবং ঢাকার বাইরে ৫৮ হাজার ৬৯৫ জনের মধ্যে ১৭ শতাংশ রয়েছে ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সীরা। যা অন্যান্য বয়সী আক্রাꦛন্ত রোগীর চেয়ে সবথেকে বেশি।

শুধু তাইꦬ নয়, একই সময়ের ব্যবধানে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে সর্বমোট ৫৩৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে ৫০ জন রয়েছে ২১ থেকে ২৫ বছর বয়সী। যা অন্যান্য বয়সী মৃত রোগীর চেয়ে সবথেকে বেশি।

অপরদিকে, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিসংখ্যান বলছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ৭৩ জন ব্যক্তি ডেঙ্গুতে আক্রান্꧒ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ১ জনের এবং বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন ৩০৯ জন।

মুগদা হাসপাতালে কথা হয় হাসান নামে একজনের সঙ্গে। তিনি বলেন, “আমার ছেলেটার কয়েকদিন থেকে জ্বর। রক্তের প্লাটিলেট কমে যাচ্ছে।ဣ ভয়ের মধ্যে আছি। আল্লাহ্র কাছে চাওয়া আমার বাচ্চাটারে সুস্থ করে দিক।”

তুষার নামে এক ব্যক্তি বলেন, “কয়েকদিন আগে আমার বাচ্চাটার বমি আর পাতলা পায়খানা হয়। একসময় বমি দিয়ে রক্ত বের হওয়া শুরু হয়। এসময় খুবই আতঙ্কিত হয়ে পড়ছিলাম। তারপর꧟ ডাক্তারের কাছে নিয়ে এসে একটা পরীক্ষা করাই। সেখানে ডেঙ্গু ধরা পরে নাই। আরেকটা পরীক্ষা আছে। বাচ্চাটা অনেকটা সুস্থ হয়েছে।”

রহমান নামে এক ব্যক্তি বলেন, “শুক্রবারে হাসপাতালে ভর্তি 🍃হইছি। ডেঙ্গুতে অনেকটা চিন্তিত। কি যে হবে বলতে পারছি না। রক্তের প্লাটিলেট খা🐓লি কমতেই আছে। জ্বর কমতেছে না, ঘুরে ঘুরে আসছে।”

Link copied!