বঙ্গোপসাগরে তৈরি হচ্ছে নিম্নচাপ। পরিণত হতে পারে ঘূর্ণিঝড়ে। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে চলতি মাসেই এই ঘূর্ণিঝড় আছಞড়ে পড়বে বাংলাদেশে। সুন্দরবন অঞ্চলের আঘাত হানতে পারে এই ঘূর্ণিঝড় রেমাল। এর গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। এইꦍ ঘূর্ণিঝড়ের নামের অর্থ কী? কারা রাখল? জানুন।
কবে আছড়ে পড়বে?
চলতি মাসের ২০ থেকে ২৭ তꦆারিখের মধ্যে এই ঘূর্ণিঝড় আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা প্রবল বলেও জানানো হয়েছে। তবে ঠিক কোথায় এবং কত কিলোমিটার গতিবেগে তা আছড়ে পড়বে সেটা এখনো স্পষ্ট নয়। আবহাওয়াবিদদের মতে, আগামী ২৫ তারিখেই এই ঝড়ের আঘাত আনার আশঙ্কা সব থেকে বেশি। সেই সময়ে এর গতিবেগ থাকতে পারে ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার।
কী নাম এই ঝড়ের
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, চলতি মাসে বঙ্গোপসাগরে দুটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে। ২৪ মে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় তৈরি হতে পারে। পরদিন সন্ধ্যার পর তা পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উপকূলে আছড়ে পড়তে পারে। যে ঝড় তৈরি হবে তার নাম দেওয়া হবে ‘রেমাল’ (Remal)।
জানা গিয়েছে এ নামটি ওমানের দেওয়া। এটি একটি আরবি শব্দ। এই নামের অর্থ ‘বালু’। এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ২৪ মে রাত থেকে বাংলাদেশের উপকূল এলাকায় বৃষ্টি শুরু হতে পারে। ব🉐ৃষ্টি চলতে পারে ২৬ তারিখ পর্যন্ত বলেও জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।
শক্তিশালী ঝড়
কানাডার সাসকাচুয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের আবহাওয়া ও জলবায়ুবিষয়ক পিএইচডি গবেষক মোস্তফা কামাল পলাশ জানান, বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টি হয় মূলত বর্ষার মৌসুম শুরুর আগে এবং শেষ হয়ে যাওয়ার পরে। বাংলাদেশের ওপর মৌসুমি বায়ুপ্রবাহ শুরু হয় সাধা🔴রণত ৩০ মের পর থেকে ৭ জুনের মধ্যে। তবে মার্চ মাসেই ঘূর্ণিঝড় মৌসুম শুরু হলেও এখন পর্যন্ত বঙ্গোপসাগরে কোনো ঘূর্ণিঝড় বা নিম্ন𒈔চাপ সৃষ্টি হয়নি।