রমজানের আর মাত্র এক বা দুই দিন বাকি। দশম রোজার পর থেকে রাজধানীর চকবাজারে 𒊎ঈদের বাজার শুরু হওয়ার কথা থাকলেও এবার দেখা গেল ভিন্ন চিত্র। রমজানের আগেভাগেই জমে উঠেছে এখানকার প🐷ণ্য সামগ্রীর বাজার।
রোজা শুরুর আগেই চকবাজারে অবস্থিত প্রতিটা দোকানেই পণ্য বিক্রিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ব্যবসায়ীরা। ক্রেতাদের ভিড় সাম༒লাতে দুপুরের খাবার সন্ধ্যায় খেতে দেখা যায় অনেককে। বিশেষ করে মেয়েদের চুরি, আতর,📖 টুপি ব্যবসায়ীরা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পণ্য ডেলিভারিতে অনেকটাই ব্যস্ত। এছাড়াও চকবাজারের ছোট গলিতে জনসমাগম চোখে পড়ার মতো।
সবুর নামের এক ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “এবারের রমজানে আমাদের একটা লক্ষ্য আছে। আশা করি সেই লক্ষ্য পূরণ হবে। গত বছরে যে লোকসানের মুখ𝐆ে আমরা পড়েছিলাম আশা করি এবার সেটা পুষিয়ে নিতে পারব।”
সবুর আরও বলেন, “এবার রমজানের আগেই সারা দেশের ব্যবসায়ীরা প𒅌ণ্য কিনতে আসছেন। পণ্যের দামও সহনীয় পর্যায়েই আছে বলা চলে। আশা করি সাধারণ মানুষও এবার পণ্য কিনতে পারবেন।”
ব্যবসায়ীদের দেওয়া তথ্যমতে, গত বছরের চ💙েয়ে এবার পণ্যের দাম তেমন বাড়েনি। রেশমি চুরি গত বছর যে দামে ছিল এবারও সেই একই দামেই আছে। এছাড়াও আতর, টুপিসহ নামাজের বেশিরভাগ আনুষঙ্গিক জিনিসগুলোর দাম বাড়েনি বলে দাবি করেন তারা।
মিনারুল নামের এক ব্যবসায়ী সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “রেশমি চু🧸রি গജত বছরও ৬৫০ টাকা ছিল, এবারও একই দামে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়াও প্রতিটা চুরির দাম এবার সহনীয় পর্যায়ে আছে। সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করেই দাম বাড়ানোর কথা থাকলেও বাড়ানো হয়নি।”
মিনারুল আরও বলেন, “আমাদের লাভের পরিমাণ ছোট হয়ে আসছে এ কথা স্বীকার করে নিতে হয়। তবুও ব্যবসা টিকিয়ে রাখা☂র জন্য অনেক সংগ্রাম করতে হচ্ছে আমাদের। ডলারের দাম যদি কমে আসত, তাহলে পণ্যের দাম আরও কমত।”