টিকাদানে বাংলাদেশ বিশ্বে রোল মডেল 🐎বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। শিশুদের ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, “টিকাদানে আমাদের সফলতা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত। করো🔜নার সময়েও বাংলাদেশ এক দিনে ১ কোটি ২০ লাখ মানুষকে টিকা দিয়ে বিশ্বে আলোচিত হয়েছে। ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ক্ষেত্রেও আমাদের যথেষ্ট সুনাম রয়েছে।”
ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাম্পেইন উপলক্ষে মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) রা♓জধানীর মহাখালীস্থ নিপসম সেন্টারে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব ক♛থা বলেন। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলম।
জাহিদ মালেক বলেন, “এবার ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর জন্য আমরাꦕ দুই কোটি ৪০ লাখ শিশুকে টার্গেট ক🌜রেছি। এ জন্য আমাদের প্রায় এক লাখ ২০ হাজার টিকাদানকেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় এবার ৪০ হাজার স্বাস্থ্যকর্মী ও দুই লাখ ৪০ হাজার স্বেচ্ছাসেবী প্রস্তুত রয়েছে।”
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল একেবারেই নিরাপদ ও অত্যন্ত উপকারী। এটি শিশুদের অন্ধত্🗹ব দূর করার পাশাপাশি বামনত্ব প্রতিরোধ করে। এই টিকা দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। মৃত্যুহার ২৪ শতাংশ হ্রাস করে এবং হাম, ডায়রিয়া ও নিউমোনিয়াজনিত মৃত্যু রোধ করে।”
জাহ🧜িদ মালেক আরও বলেন, “জাতির উজ্জ্বল ꦬভবিষ্যতের জন্য দেশের ৬-৫৯ মাস বয়সী শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়াতে হবে। টিকা খাওয়াতে শিশুদের ভরা পেটে নিয়ে আসতে হবে। ৬ মাসের কম বয়সী ও ৫ বছরের বেশি বয়সী শিশুকে এই টিকা খাওয়ানো যাবে না।”