১৪ বছর আগে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত হয়ে কাঁটাতারে ঝুলে থাকা ফেলানী খাতুনের পরিবারের দায়িত্ব নিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্ট😼া আসিফ ম✅াহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
বুধবার (৮ জানুয়ারি) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এ ক🎶থা জানিয়েছেন তিনি।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, সীমান্তে হত্যা ক🌱রে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা ফেলানীর পরিবারের দেখাশোনার দায়িত্ব নিয়েছেন উপদেষ্টা আসিফ মাꦐহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ ছাড়া পোস্টে উপদেষ্টা আসিফের সঙ্গে ফেলানীর মা-বাবা ও ভাইসহ একটি ছবি দেওয়া হয়।
এদিকে ফেলানির পরিবারেরꦚ দায়িত্ব নেওয়ার আসিফের এই উদ্যোগকে স্ব🐭াগত জানিয়েছেন নেটিজেনরা।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ি উপজেলার অনন্তপুর সীমান্তে ভারতীয় রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে কিশোরী ফেলানি খাতুন (১৪) নিহত হন। এরপর তার মরদেহটি সীমান্তের কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রাখা হয়। ফেলানিরܫ মরদেহ ঝুলে থাকার কাটাতারে ঝুলে থাকার দৃশ্য বিশ্বব্যাপী সমালোচনার ঝড় তোলে। এর প্রায় ৩০ ঘণ্টা পর পতাকা বৈঠক শেষে ফেলানির মরদেহ বিজিবির কাছে হস𝔍্তান্তর করে বিএসএফ।
পরবর্তীতে ২০১৩ সালে আগস্টে ভারতের জেনারেল সিকিউরিটি ফোর্সেস আদালতে ফেলানী হত্যাকাণ্ডের বিচার শুরু হয়। এর পরের মাসেই আসামি বিএসএফ জওয়ান অমিয় ঘোষকে খালাস দেয় বিএসএফ এর♋ সেই বিশেষ আদালত। এই রায় প্রত্যাখ্যান করে পুনর্বিচারের দাবি জানান ফেলানির বাবা নুর ইসলাম। এরপর ২০১৪ সালের আবারও ফেলানীর হত্যার বিচারকাজ শুরু হয়। ২০১৫ সালে সেটি থেকেও খালাস পান অমিয় ঘোষ।