ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতে সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের উপদে꧑ষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমুর আইনজীবীকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে।
রাজধানীর নিউমার্কেট থানায় করা ব্যবসায়ী আবদুল ওয়াদুদ হতꦿ্যা মামলায় গ্রেপ্তার আমির হোসেন আমুকে বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) আদালতে তোলা হলে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ।
এসময় শুনানিতে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, “আমু সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ ꩵহাসিনার অন্যতম সহযোগী। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনসহ ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি করে নিরীহ মানুষ হত্যা করা হয়েছে। এসব হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা ও ষড়যন্ত্রের সঙ্গে আসামি জড়িত ছিলে𝔉ন। ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে তাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা দরকার।”
অপর দিকে আসামিপক্ষ থেকে আমুকে রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন নাকচ করে তার জামিনের আবেদন করা হ😼য়। শুনানিতে আমুর আইনজীবী স্বপন রায় চৌধুরী কথা বলতে শুরু করেন। একপর্যায়ে তাকে মারধর করে আদালত থেকে বের করে দেন একদল আইনজীবী।
𝐆পরে আমু নিজেই আদালতে কথা বলেন। তিনি বলেন, তার আইনজীবীর কথা বলাকে কেন্দ্র করে যে পরিবেশ তিনি দেখলেন, তাতে তিনি কোনো ধরনের কথা বলতে চান না।
আমু আরও বলেন, “আমরা রাজনীতি করি। আইনꦦজীবীরা পরস্পর ভাই ভাই। যখন পরিবেশ হবে, তখন নিশ্চয়ই কথা বলব।”
উভয় পক🌳্ষের শুনানি নিয়ে আদালত আমুকে ছয় দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন।
পরে আমুর আইনজীবী স্বপন রায় চৌধুরী বলেন, তিনি শুনানিতে কিছু কথা বলতেই তাকে মারধর করেন একদল আইনজীবী। তারা তাকে মারধর করে আদালত থেকে💫 বের করে দেন।
এর আগে বꦑুধবার (৬ নভেম🍃্বর) বেলা দেড়টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে আমুকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা মহানগর পুলিশ🙈ের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, আমুর বিরুদ্ধে হত্যাসহ ১৫টি মামলা রয়েছে।