• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হলো


কক্সবাজার প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪, ১২:৪৩ পিএম
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩৩০ জনকে ফেরত পাঠানো হলো
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ফেরত পাঠানো হলো মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা ৩৩০ জনকে। ছবি : সংগৃহীত

মিয়ানমারের বিদ্রোহী গ্রুপ আরাকান আর্মির সাঁড়াশি আক্রমণের মুখে প্র𒁃াণভয়ে থেকে পালিয়ে আসা দেশটির সেনা, সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য, শু♐ল্ক কর্মকর্তাসহ ৩৩০ জনকে যাচাই-বাছাই শেষে কড়া নিরাপত্তার মধ্যে দিয়ে ফেরত ‘পাঠানো হলো’।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১টার দিকে তথ্য যাচাই-বাছাই শেষে তাদের কক্সবাজারের উখিয়ার ইনানী নৌবাহিনী জেটিঘাট থেকে প্রথম ধাপে ১৬৫ জনকে মিয়ানমারের জাহাজে তুলে দেওয়া হয়। এরপর বাকিদেরও একে একে তুলে🍒 দেওয়া হবে বলে জানান বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী।

এ সময় সেখানে বাংল💮াদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার রাষ্ট্রদূত অং কিয়াও মোয়েও উপস্থিত ছিল⛦েন।

এর আগে সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে মিয়ানমারের ৫ সদস্য বিশিষ্ট বিজিপি প্রতিনিধি দল কক্সবাজারের ওই জেটিঘাটে এসে পৌঁছায়। ওই জাহাজটি থেকে মিয়ানমারের ৫ সদস্যের প্রতিনি🌠ধি দলটিকে কোস্টগার্ডের 𒉰একটি জলযান ইনানী জেটিঘাটে নিয়ে আসে। এ সময় তাদের স্বাগত জানান বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা

এদিকে ভোরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যমছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্ত ও টেকনাফ থেকে বিজিবির কড়া পাহারায় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য, শুল্ক কর্মকর্তাসহ ৩৩০ জনকে কক্সবাজারের ইনানীর নৌ-বাহিনীর জেটিঘাটে আনা হয়। সেখানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মিয়ানমার বিষয়ক পরিচালক মো. রাকিবুল ইসলাম, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের উপ-সচিব মো. রাশেদ হোসেন চৌধুরী, বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী এবং মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতসহ কর্মকর্তারা উপ𝕴স্ꦆথিত ছিলেন।

গত ২ ফেব☂্রুয়ারি রাত থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সীমান্তের ওপারে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সঙ্গে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সংঘর্ষ শুরু হয়। যুদ্ধের মধ্যে বিদ্রোহীরা বিজিপির কয়েকটি সীমান্ত ফাঁড়ি দখল করে নিলে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যর✤া ৪ ফেব্রুয়ারি সকাল থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে। এসময় তাদের নিরস্ত্র করে বিজিবি হেফাজতে রাখা হয় ঘুমধুমের একটি স্কুলে। পরে তাদের মধ্যে ১০০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয় টেকনাফে।

এর মধ্যেই তাদের ফেরত পাঠাতে বাংলাদেশের তরফ থেকে মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদ✅স্যদের ফিরিয়ে নিতে সম্মত হয়।

Link copied!