ঘুষ লেনদেনের মামলায় পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছরের ও দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচাল🐽ক খন্দকার এনামুল বাছিরের আট বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
বুধবার (২৩ ফেব্🌠রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২টা নাগাদ ঢাকার বিশেষ জজ আদালত🤪-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।
এর আগে গতꦜ ১০ ফেব্ജরুয়ারি রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন আদালত।
এদিন রায় শুনতে সকাল সাড়ে ১০টায় মিজান ও বাছিরকে কারাগার থেকে আদালতের এ🤪জলাসে হাজির করা হয়।
এদিকে অভিযোগ প্রমাণে সক্ষম হয়েছে মর্মে রায়ে আসামিদের সর্বোচ্চ সা✅জা প্রত্যাশা করছে দুদক। আর আসামিপক্ষ বলছে, দুদক অভিযোগ♌ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে। কাজেই তারা খালাস পাবেন।
এর আগে গত ৩ জানুয়ারি আত্মপক্ষ শু♚নানিতে নিজেদের নির্দোষ দাবি করেন মিজানুর রহমান এবং এনামুল বাছির। পরে ১২ জ🎶ানুয়ারি আসামিরা তাদের লিখিত বক্তব্য জমা দেন।
গত বছﷺরের ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। মামলার অভিযোগভুক্ত ১৭ সাক্ষীর মধ্যে ১২ জনের সাক্ষ্য নে🐲য় আদালত।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ৪০ 🃏লাখ টাকার ঘুষ কেলেঙ্কারির অভিযোগে ২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ পরিচালক শেখ মো. ফানাফিল্লাহ বাদী হয়ে মামলা করেছিলেন। ২০২০ সালের ১৯ জানুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন 🎀শেখ মো. ফানাফিল্লাহ। ওই বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র নেন ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ। এরপর আদালত চার্জ গঠনের তারিখ দিয়ে মামলা ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪-এর বদলির আদেশ দেন।
এর🔯 আগে ২০২০ সালের ১৮ মার্চ আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে অভিযোগ গঠন করে বিচা🤪র শুরুর আদেশ দেন আদালত।