রাজধানীর পল্লবীতে চাঞ্চল্যকর শাহিন উদ্দিন হত্যার ঘটন🌠ায় জড়িত আরও এক আসামিকে গ্রেপ্তার🐻 করেছে গোয়েন্দা পুলিশের মিরপুর বিভাগ। তার নাম মোহাম্মদ তাহের।
বৃহস্🥀পতিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর শꦕাহবাগ মোড় এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ।
অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মো. সাইফুল ইসলাম জানান, তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় অবস্থান শনাক্ত করে শাহবাগ মোড় এলাকা থেকে তাহেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি শাহিন উদ্দিন হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত অভিযুক্ত আসামি। গ্রেপ্তার তাহেরকে আদালতে পাঠান🐲ো হয়েছে বলে জানান এ গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
গত ১৬ মে জায়গা-জ♋মি নিয়ে বিরোধের বিষয়ে মীমাংসার কথা বলে ভিকটিম শাহিন উদ্দিনকে পল্লবী থানার ডি ব্লকের একটি গ্যারেজের ভেতর ডেকে নিয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। দিনদুপুরে রোমহর্ষ এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ভিকটিমের মায়ের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে ১৭ মে পল্লবী থানায় হত্যা মꦯামলা করা হয়।
মামলার পর এজা💦হারনামীয় নয়জন ও তদন্তে পাঁচজনসহ মোট ১৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা মিরপুর বিভাগ।
সাবেক এমপি এম এ আওয়ালের আলীনগর প্রজജেক্টের কার্যক্রম (বাউন্ডারি গেট ও পিলার) পরিচালনার সময় ভিকটিম শাহিন উদ্দিনের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে শাহিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সাবেক ছাত্রলীগ নেতা সুমনকে নির্দেশ দেন আওয়াল। নির্দেশনা মোতাবেক সুমনের নেতৃত্বে পরিকল্পনা করা হয়। পরিকল্পনা মোতাবেক কাজ সম্পাদনের জন্য দেওয়া হয় ২০ হাজার টাকা। গত ১৬ মে বিকেলে সন্ত্রাসীরা উল্লিখিত স্থানে শাহিনকে ডেকে নিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেন।
মামলার প্রধান আসামি লক্ষ্মী💟পুর-১ আসনের সাবেক এমপি ও ইসলামী গণতান্ত্রিক প💜ার্টির চেয়ারম্যান এম এ আউয়াল।
এছাড়া অন্য আসামিরা হলেন ছাত্রলীগের সাবেক নেতা সুমন, মো. ♔আবু তাহের, মুরাদ, মানিক, মনির, শফিক, টিটু, কামরুল, কিবরিয়া, দিপু, আবদুর রাজ্জাক, মরন আলী, লিটন, আবুল, বাইট্যা বাবু, বড় শফিক, কালু ওরফে কালা বাবু, নাটা সুমন ও ইয়াবা বাবু। আসামিরা সবাই পল্লবী থানা এলাকার বাসিন্দা। এর মধ্যে ১৪ জন গ্রেপ্তার ও ৬ জন পলাতক।