কিছুদিন পর দেশের ঋণ থাকবে না, তখন আবার ঋণ দিতে পারব বলে মন্তব্যও করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কা⛄মাল।
বুধবার (২৭ জুলাই) দুপুরে ভার্চু🃏য়ালি অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক🌌্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন।
দেশের বর্তমান পরিস্থিনি নিয়ে সমালোচকদের উদ্দেশে অর্থমন্ত্রী বলেন, “অল্🥃পদিনের মধ্যে দেশে খারাপ কোনো অবস্থা হয়নি। আমরা যখনไ অর্থনীতি ম্যানেজ করি আমাদের কাছে বিভিন্ন পারসপেক্টিভ (পরিপ্রেক্ষিত) দেখতে হয়। আমাদের ঋণ দরকার।”
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে ঋণ চাওয়া প্রসꦜঙ্গে তিনি বলেন, “অ্যামাউন্ট (পরিমাণ) উল্লেখ না করে আইএমএফ -এর কাছে ঋণ চাওয়া হয়েছে। সেখানে কোনো অ্যামাউন্ট উল্লেখ করা হয়নি। আমি আবারও বলি আমরা ঋণ দিতে পারব। চাহিদা সবাই জানতে পারলে আমার ওপর খরচটা বেশি দেবে, সে জন্যই প্রয়োজন নেই বলেছি। এভাবেই আমাদের ম্যানেজ করতে হয়। ঋণের বিষয়টি যাতে কোনোভাবেই আমাদের বিপক্ষে না যায়। আমরা অর্থ চাই, আমরা বলেছি। কিন্তু কতো লাগবে আমরা সেটি বলিনি।”
আইএমএফকে দেওয়া চিঠিতে লো💎নের পরিমাণ সাড়ে চার বিলিয়ন ডলার উল্লেখ করা হয়েছে কি না— এ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আমরা কোনো অ্যামাউন্ট উল্লেখ করিনি। আপনি কোথায় পেয়েছেন? আমি তো চাইনি, তাহলে কে চাইতে পারে? এটা আমার মনে হয় ভুল বোঝাবুঝি। আমরা যা করব, আমরা যদি লোন নিই, সেক্ষেত্রে আমার দায়িত্ব আপনাদের ব্যাখ্যা দেওয়া। কারণ আমি সবসময় ব্যাখ্যা দিতে রাজি।”
তিনি বলেন, “আমাদের সুদের হার ৬ ও ৯ শতাংশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমান অবস্থানে আছে। আমাদের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো। আপনারা ভালোটা দেখে যদি না বলেন, তাহলে আমাদের সমস্যা। যদি ৬ ও ৯ ইন্টারেস্ট রেট না হতো,🦋 তাহলে কোভিড সিচুয়েশনে ছোট, বড়, মাঝারি কোনো প্রতিষ্ঠানকে খুঁজেও পেতাম না। এটা সবচেয়ে ভালো সিদ্ধান্ত। দরকার লাগলে আইএমএফ ও বি🐬শ্বব্যাংক তাদের মতো বলবে। তাদের যে চাহিদা, তা পূরণের চেষ্টা করবে।”
তিনি আরও বলেন, “সরকারি ব্যাংকগুলোকে দায়িত্ব দিয়েছি তাদের নিজের পায়ে দাঁড়ানোর জন্য। পাশাপাশি প্রাইভেট সেক্টরের ব্যাংকগুলো যেটা লালে ছিলে, সেটা সবুজ হয়েছে।”