• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বইমেলায় ইলিয়াস সানীর প্রথম বই ‘জননেত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’


রিয়াদুল ইসলাম, নোবিপ্রবি
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২৪, ০৫:৪৯ পিএম
বইমেলায় ইলিয়াস সানীর প্রথম বই ‘জননেত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’
ইলিয়াস সানীর প্রথম বই ‘জননেত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’। ছবি : সংগৃহীত

অমর একুশে বইমেলা-২০২৪ এ প্রশংসা কুড়াচ্ছে সাবেক ꦚছাত্রলীগ নেতা ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলাদেশ স্টাডিজ বিভাগের  প্রﷺভাষক ইলিয়াস সানীর লেখা প্রথম বই ‘জননেত্রীর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন’। সানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের ২০০৮-০৯ শিক্ষা বর্ষের শিক্ষার্থী এবং বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক পাঠাগার সম্পাদক ছিলেন।

জাতীয় চিত্রশিল্পী পুরস্কারপ্রাপ্ত রায়হান রনির প্রচ⛎্ছদে গড়া ইলিয়াস স♔ানীর বইটির প্রকাশনা করেছে ‘একাত্তর প্রকাশনী’। বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণের বঙ্গবন্ধু পরিষদের স্টল, যুবলীগের স্টল স্বেচ্ছাসেবকলীগের স্টল এবং আমরা ক’জন মুজিব সেনা স্টলে পাওয়া যাচ্ছে এই বইটি।

বইটিতে ফুটে উঠেছে ১৯৭৫ সালে স্বপরিবারে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর একটি পাকিস্তানি ভাবধারার সরকারের অত্যাচার নির্যাতনে যখন এই দেশের জনগণ মুক্তির পথ খুঁজছিল ঠিক তখন মুক্তির দিশারী♍ হয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা শাসক গোষ্ঠীর রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে জীবন বাজি রেখে এই দেশে প্রত্যাবর্তন করেন। বইটিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ ꧂হাসিনার দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে বিলুপ্তপ্রায় গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করে একটি উন্নত সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বর্ণনা চিত্রিত করা হয়েছে।

বশেফমুবিপ্রবির শিক্ষক ও লেখক ইলিয়াস সানী জা🦋নান, স্⛦কুল জীবন থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে কবিতা, ছড়া ও উপন্যাস লিখতেন তিনি। যদিও কোনোটিই বই আকারে প্রকাশ করা হয়নি। মূলত ভালো লাগা থেকেই লেখালেখি শুরু তার।

প্রথম বই প্রকাশের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে সানী বলেন, “প্রথম যেকোনো কিছুর প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আর তা যদি হয় ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় নিয়ে, তাহলে সেটা আরও বেশি আনন্দের। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বদেশ প্𓆏রত্যাবর্তন নিয়ে পত্রিকায় অনেক লেখা আছে। কিন্তু আমার জানামতে বই আকারে এটিই প্রথম। তাই এটা বড় প্রাপ্তি মনে করছি।”

সাহিত্য-সংস্কৃতি বিভাগের আরো খবর

Link copied!