তালেবানদের অনুমতির পরিপ্রেক্ღষিতে কাবুল বিমানবন্ඣদরে কাজে ফিরেছেন ১২ আফগান নারী।
বি🌺বিসি জানায়, তালেবান ক্ষমতা দখলের আগে কাবুল বিমানবন্দরে কর্মরত ৮০ জনের মধ্যে ১২ আফগান নারী নিজেদের কর্মস্থলে ফিরে♏ছেন। তালেবানদের অনুমতি নিয়েই তারা কাজে ফিরেছেন। বাকিদের অনুমতি দেওয়া হয়নি। তারা এখনো কাজে ফিরে যেতে পারবেন না।
বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত ছবিতে দেখা যায়,𒈔 স্থানীয় সময় শনিবার বিমানবন্দরের প্রবেশদ্বারে ৬ নারী দাঁড়িয়ে ছিলেন। অভ্যন্তরীণ ফ্লাইটের আগে নারী যাত্রীদের তল্লাশি করেন তারা।
বিমানবন🍨্দরে কর্মরত আফগান নারী রাবিয়া জামাল বলেন, ‘‘পরিবার চালানোর জন্য কাজ করতেই হয়। বাড়িতে বসে বেশি চিন্তা হচ্ছিল। খুব খারাপ লাগছিল। নারীরা নিজেদের অধিকার ফিরে পাবেন কি না, তা এখনো অনিশ্চিত।’’
রাবিয়ার বোন ৪৯ বছর বয়সী কুদসিয়া জামাল এএফপিকে বলেন, “আমি খুব ভয় পেয়েছিলাম। ꦆআমার ৫ সন্তানের ভরণপোষণ আমাকে করতে হয়। তারা আমাকে কাজে ফিরতে বাধা দিয়েছিল। কিন্তু কোনো উপায় ছিল না। আমি এখন স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছি। এখন পর্যন্ত কোনো সমস্যা নেই।”
এদিকে তালেবান জানায়, 🥂পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কোনো নারী কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে পারবেন না।
এর আগে তালেবানের ১৯৯৬-২০০১ সালের শাসন আমলে আফগান নারীদের অধিꦅকার তীব্রভাবে হ্রাস করা হয়। কিন্তু নতুন করে ক্ষমতায় ফিরে আসার পর দলটি দাবি করছꦫে, তারা নারীদের স্বাধীনতা দেবে। তবে কম পরিসরে।
নতুন নিয়মের অধীনে, নারীরা &lsquo🐲;ইসলামের নীতি অনুসারে’ কাজ করতে পারবে তালেবানরা আদেশ দিয়েছে। কিন্তু এর প🍬্রকৃত অর্থ কী হতে পারে, সে সম্পর্কে এখনো বিস্তারিত জানানো হয়নি।
তালেবানের শিক্ষা কর্তৃপক্ষ বলেছে, যত দিন ক্লাসে নারীর𒈔া পর্দা দ্বারা বিভক্ত থাকবে, তত দিন নারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড🐽়ার অনুমতি দেওয়া হবে। তারা একটি আবায়া ও হিজাব ব্যবহার করবে।
এদিকে আফগানিস্তানে জাতিসংঘের মহিলা প্রতিনিধি অ্যালিসন ডেভিডিয়ান বুধবার সতর্ক করেন, তালেবান ই♑তিমধ্যেই আফগান নারীদের অ✅ধিকারকে সম্মান করার প্রতিশ্রুতি উপেক্ষা করছে।