ইয়েমেনে হুতি গোষ্ঠীর ৩৬টি স্থাপনায় হাꦓমলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে এসব হামলা চালানো হয়।
লোহি𝕴ত সাগরে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন সামরিক টহল জোটের এ🤪ক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, “আন্তর্জাতিক ও বাণিজ্যিক জাহাজ এবং লোহিত সাগরে চলাচলকারী নৌযানগুলোর ওপর হুতিদের ক্রমাগত আক্রমণের জবাবে ইয়েমেনের ১৩টি স্থানে ৩৬টি হুতি লক্ষ্যবস্তুতে ꦇহামলা চালানো হয়েছে।”
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের এক বিবৃতির বরাত দিয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন হামলায় হুতিদের ‘ভূগর্ভস্থ অস্ত্র মজুত স্থাপনা, ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা ও ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণ সরঞ্জাম, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এবং🍸 রাডার ব্যবস্থা-সংশ্লিষ্ট স্থাপনাগুলোতে আঘাত হানা হয়েছে।
বিবওৃতিতে আরও বলা হয়, “আমাদের লক্ষ্য উত্তেজনা কমানো এবং লোহিত সাগরে স্থিতিশীলতা পুনরুদ্ধার। কিন্তু হুতি নেতৃত্বের প্রতি আমাদের হুঁশিয়ারি পুনর্ব্যক্ত করতে দিন। অব্যাহত হুমকির মুখে আমরা বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জলপথে জীবনের সুরক্ষা এবং বাণিজ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে দ্বিধা করব না।”
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর সেন্ট্রাল কমান্ড জানিয়েছে, এর আগে শনিবার লোহিত সাগরের দিকে নিক্ষেপের জন্য প্রস্তুত করা হুতিদের ছয়টি জাহাজবিধ্বংসী ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্রꦰ হামলা চালিয়ে ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে।
ইরাক ও সিরিয়ায় ৮৫টির বেশি লক্ষ্যবস্তুতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা চালানোর পরদিন ইয়েমেনে এ হামলা চালানো হলো। ইরাক ও সিরিয়ার লক্ষ্যবস্তুগুলোর সঙ্গে ইরানের এলিট ফোর্স ইসলামি বিপ্লবী গা♎র্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) এবং বাহিনীটির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সশস্ত্র গোষ্ঠীর সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে দাবি করেছে ওয়াশিংটন। গত শুক্রবার চালানো এসব হামলায় প্রায় ৪০ জন নিহত হয়েছেন।
গত ২৮ জানুয়ারি জর্ডানে মার্কিন ঘাঁটিতে ড্রোন হামলায় তিন সেনা নিহতের ঘটনার জবাবে ইরাক ও সিরিয়ায় হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। ‘ইসলামিক রেজিস্ট্যান্স’ নামের ই🥃রাকের একটি সশস্ত্র গোষ্ঠী ওই হামলার দায় স্বীকার করেছিল।