সুইডেনের উপকূলে দেখা মিলল রাশিয়ার ‘গুপ্তচর’ তিমি হাবালদিমিরের। ২০১৯ সালে নরওয়েতে এ তিমিটিকে প্রথম পাওয়া যায়। ﷺওই সময় ধারণা করা হয়, এটি রুশ নৌবাহিনীর একটি গুপ্তচর তিমি। কারণ তিমিটির গলায় মানুষের তৈরি বর্ম লাগানো ছিল। তার গতিবিধি অনুসরণকারী একটি সংস্থা এসব তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (৩০ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। এতে বলা হয়, তিমিটি প্রথম নর🐭ওয়ের ফিনমার্কের উত্তর আর্কটিক অঞ্চলে এসেছিল। সে সময় নরওয়েজিয়ান ডিরেক্টরেট অব ফিশারিজের সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানীরা একটি অ্যাকশন ক্যামেরার উপযুক্ত মাউন্টসহ তিমিটির গায়ে লাগানো বর্ম খুলে ফেলেন। তিমিটির গায়ে মোড়ানো একটি প্লাস্টিকে লেখা ছিল ‘ইকুইপমেন্ট সেন্ট পিটার্সবার্গ।’
কর্মকর্তারা বলছেন🔯, তিমিটি হয়ত পালিয়ে🌃 এসেছে এবং এটিকে রাশিয়ার নৌবাহিনী প্রশিক্ষণ দিয়েছে। কারণ তিমিটি মানুষের কাছাকাছি আসছিল।
এই তিমিটির গতিবিধির ওর নজর রাখা সংস্থা ওয়ানহোয়েল জানিয়েছে, হাবাল🐈দিমির গত তিন বছর ধীরে ধীরে নরওয়ের উপকূলের অরᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্ধেকটা পার হয়েছে। কিন্তু গত কয়েকমাসে গতি বাড়িয়ে দিয়ে নরওয়ের উপকূলের বাকি অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়ে সুইডেনে এসে পৌঁছেছে। রোববার তিমিটিকে সুইডেনের দক্ষিণ-পশ্চিম উপকূলে হানেবোস্টার্ন্ডে দেখা গিয়েছে।
ওয়ানহোয়েল সংস্থার জীববিজ্ঞানী সেবাস্তিয়ান স্ট্র্যান্ড বার্তাসংস্থা এএফপিকে বলেছেন, “আমরা জানি না কেন সে হঠাৎ এত দ্রুত চলাচল করছে। বিশেষ করে সে তার প্রাকৃতিক পরিবেশ থেকে খুব দ্রুত সরে যাচ্ছে। হতে পারে তিমিটি সঙ্গী খুঁজছে। অথ꧋বা হতে পারে এটি একাকীত্বে ভুগছে। কারণ বেলুগা তিমি খুবই সামাজিক হয়।”