মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে রিপাবলিকান নেতা ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন বিশ্বের অন্যতম ধনকুবের ইলন মাস্কের ট্রান্সজেন্ডার মেয়ে🌱 ভিভিয়ান। তিনি বলেন, “আমেরিকার আর থাকা যাবে না।”
মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউ☂ইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে, শুক্রবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একটি পোস্ট দিয়েছেন ভিভিয়ান। ওই পোস্টে তিনি যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে যাবেন বলে হতাশা ব্যকไ্ত করেছেন।
ভিভিয়ান লিখেছেন, “আমেরিকার আমার আর ভবিষ্যৎ নেই। এই দেশে আর ꦚথাক𒅌া যাবে না।”
ট্রান্সজেন্ডার কন্যা ভিভিয়ানের সঙ্গে ইলেন মাস্কের এখন কোনো সম্পর্ক নেই। ভিভিয়ান ২০২১ সালে তার জেন্ডার পরিবর্তনের আবেদন করেন এ🅘বং জেভিয়ার আলেকজান্ডার করেন। ওই আবেদনপত্রেই তিনি লিখেছিলেন, বায়োলজিক্যাল বাবা মাস্কের সঙ্গে তিনি সম্পর্ক ছিন্ন করতে চান। তাঁর পুরো নাম ছিল ভিভিয়ান জেন্না উইলসন।
গত ৫ নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন ইলন মাস্কের এই ট্রান্সজ💞েন্ডার মেয়ে। কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রবলভাবে ট্রান্স🌠জেন্ডারবিরোধী।
আতঙ্কিত ভিভিয়ান তার এক্স হ্যান্ডলে লিখেছেন, “আমি অনেক দিন ধরেই আমার ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবছিলাম। এখন নিশ্চিত হলাম, যুক্তরাষ্ট্রে আমার কোনো ভবিষ্যৎ নেই। যদিও তিনি (ট্রাম্প) মাত্র চারꦚ বছর ক্ষমতায় থ♌াকবেন, হয়তো এখনই ট্রান্সজেন্ডারদের ওপর খড়গহস্ত হবেন না। কিন্তু যে বিপুল সংখ্যক মানুষ তাকে জিতিয়ে এনেছে, তারা তো থাকবে। তারাও ট্রাম্পের মতোই ট্রান্সজেন্ডারবিরোধী।”
মেয়ের জেন্ডার পরিবর্তন করার বিষয়টিকে শুরু থেকেই নেতিবাচকভাবে নিয়েছেন টেসলার সিইও ইলন মাস্ক। তিনি তার বইয়ে লিখেছেন, “আমার মেয়ে একজন বামপন্থী। এর পিছনে রয়েছ🎶ে মেয়ের স্কুল। ওই স্কুলই মেয়েটার ব্রেনওয়াশ করেছে। তারা আমার মেয়েকে খুন করেছে।”
ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ𓆏্ঠ বন্ধু হিসেবে পরিচিত ই🍌লন মাস্কও প্রবলভাবে ট্রান্সজেন্ডারবিরোধী।