আꦉবারও বিয়ে করেছেন দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা দিলারা হানিফ পূর্ণিমা। পাত্রের নাম আশফাকুর রহমান রবিন। সিডনির একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি পড়াশ𝔉োনা করেছেন। বর্তমান একটি বহুজাতিক কোম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছেন।
স্বামী সম্পর্কে পূর্ণিমা বলেন, “আমি রবিনের মধ্🦋যে বন্ধুত্ব, বিশ্বাস আর শ্রদ্ধাবোধসহ সবকিছু পেয়েছি। সেখান থেকে সম্পর্ক মজবুত হয়েছে। পরে দুই পরিবার আমাদের মতামতকে গুরুত্ব দিলে গত ২৭ মে পারিবারিকভাবে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করি।”
গণমাধ্যমকে পূর্ণিমা জানান, কাজের সূত্র ধরেই রবিনের সঙ্গে তার পরিচয়। কয়েক 🍎বছরের পরিচয় থেকে বন্ধুত্ব, সেখান থেকে পরষ্পরের মন দেওয়া-নেওয়া। বিয়ের পরেই তিনিসহ তার পরিবারের অন্যরা অসুস্থ ছিলেন। কারও কারও কোভিড ছিল। সে কারণে তার বিয়ের খবর জানাতে দেরি হয়েছে।
জানা গেছে, গত ২৭ মে দুই পরিবারের সম্মতিতে পূর্ণিমা ও রবিনের𓂃 বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্𒁏পন্ন হয়েছে। বর্তমানে তারা রাজধানীর একটি অভিজাত এলাকায় বসবাস করছেন।
এটা পূর্ণিমার দ্বিতীয় বিয়ে। ২০০৭ সালের ৪ নভেম্বর পারিবারিকভাবে আহমেদ জামাল ফাহাদকে বিয়ে করেন। ২০১৪ সালের ১৩ এপ্রিল তিনি প্রথম কন্যা সন্তানের মা হন। তার মেয়ের নাম আরশিয়া উমাইজা। ফাহাদ জামালের সঙ্গে বিচ্ছেদের আওশফাকুর রহমান রবিনকে বিয়ে করলেন।
জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে পূর্ণিমার চলচ্চিত্র জগতে পথচলা শুরু হয়েছিল। কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘ওরা আমাকে ভাল হতে দিল না’ (২০১০) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে তিনি তা🐓র প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
পূর্ণিমা অভিনীত জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে- এফ আই মানিক পরিচালিত অপরাধ-নাট্যধর্মী লাল দরিয়া (২০০২), মতিউর রহমান পানু পরিচালিত প্রণয়ধর্মী মনের মাঝে তুমি (২০০৩), চাষী নজরুল ইসলাম পরিচালিত যুদ্ধভিত্তিক মেঘের পরে মেঘ (২০০৪) ও নাট্যধর্মী সুভা, এস এ হক অলিক পরিচালিত প্রণয়ধর্মী হৃদয়ের কথা (২০০৬) ও আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা (২০০৮) উল্লেখযোগ্য।