গত মাসেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে দক্ষিণি অভিনেত্রী রাশমি♏কা মান্দানার আপত্তিকর একটি ভিডিও। সেই রেশ না কাটতেই বলিউড অভিনেত্রী কাজল ও আলিয়া ভাটের ‘আপত্তিকর’ ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে নেটদুনিয়ায়। এবার সেই কবলে বলিউডের আরেক অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। তবে শুধু ভিডিও নয়, সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে তার ডিপফেক অডিও। যা নিয়ে শুরু হয়েছে নানা আলোচনা-সমালোচনা।
আনন্দবাজার পত্রিকার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ভাইরাল হওয়া অডিও ক্লিপটিকে ব্যবহার করা হয়েছে প্রিয়াঙ্কার অন্য একটি ভিডিওতে। ডিপফেক প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেই অডিওর সঙ্গে মিলিয়ে দেওয়া হয়েছে তার কথা। ওই ক্লিপিংয়ে নিজের বার্ষিক আয়ের হদিশও দিয়েছেন পিগি চপস খ্যাত এই অভিনেত্রী। যা🌱 কি না একেবারেই মিথ্যা।
এদিকে একের পর এক এমন কাণඣ্ডে বেশ ক্ষোভ প্রকাশ করেছে নেটিজেনরা। তারা জানান, ডিপফেকের কারণে প্রভাবিত হতে পারে বিনোদন সংক্রান্ত ব্যবসা। এ বিষয়ে দ্রুতই ব্ꦚযবস্থা নেওয়ার দাবিও জানান তারা।
এ বিষয়ে ফ্যাক্ট চেকিং ওয়েবসাইটগুলো দাবি করেছে, এসব ভিডিও এআই-এর সাহায্যে পরিবর্তন করা হয়। এ ধরনের টুল ব্যবহার করে, অন্য কারো মুখ ভিডিওতে বসানো যায়। এতে বিভ্রান্তি তৈরি হয় এবং অনেকে এগুলোকে সত্যিকারের ভিডিও মন🍸ে করেন। এদিকে তথ্য-প্রযুক্তি আইন ২০০০-এর ৬৬-ডি ধারায় স্পষ্ট বলা আছে, কম্পিউটার রিসোর্সকে কাজে লাগিয়ে যদি কেউ যোগাযোগের মাধ্যমকে ভুলভাবে কাজে লাগানোর চেষ্টা করে, কিংবা কোনো ব্যক্তির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করা হয়, তাহলে তিন বছর পর্যন্ত জেল এব🌺ং এক লাখ টাকা পর্যন্ত জরিমানা হতে পারে। এরপরেও শোবিজ তারকাদের আতঙ্ক যেন কমছেই না। কিছুদিন পর পরেই ডিপফেক ভিডিও বা ছবি বিভ্রান্তে পড়ছে তারা।