ঢাকাই স🍒িনেমার অভিনেতা জায়েদ খান, আলোচনা থেকে সমালোচনায় বেশি থাকেন। দেশ কিংবা দেশের বাইরে প্রায়ই খবরের শিরো🦂নামে তিনি থাকবেন। গেল বছর শিল্পী সমিতির নির্বাচন নিয়ে বেশ আলোচনায় ছিলেন এই অভিনেতা। এবার আবারও নির্বাচন ঘনিয়ে আসাতে অনেকেই মুখিয়ে রয়েছেন তাকে নিয়ে। এসব বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন শিল্পী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান।
ডিপজলের প্যানেল থেকে অফার করলে নির্বাচনে অংশ নেবেন কিনা? এমন প্রশ্নের উত্তরে জায়েদ খান বলেন, ‘‘আগে জাতীয় নির্বাচন,🧜 তার পর শিল্পী সমিতির নির্বাচন।’’
এসময় শিল্পী সমিতির নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রসঙ্গে জায়েদ বলেন, ‘‘আমি তো নির্বা♈চিত হয়েও চেয়ারে বসতে পারছি না। কত কিছুই তো হলো। এসব নোংরামিতে আমার যাওয়🏅ার আর ইচ্ছা নেই।’’
জায়েদ খান আরꦺও বলেন, ‘‘এর আগে শিল্পী সমিতিতে থাকাবস্থায় কোনো কাজ করতে পারিনি। হাতে অনেক কাজ জমে গেছে। সেগুলো একে একে শেষ করব।’’
গত বছর ২৮ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়েছিল চলচ্চিত্র শিল্পী সম💧িতির নির্বাচন। এর প্রাথমিক ফলাফলে সাধারণ সম্পাদক পদে জয়ী হন জায়েদ খান। এরপর ফলাফলে অসন্তোষ জানিয়ে আপিল করেন নিপুণ। আপিলেও জয় আসে জায়েদের পক্ষে। পরবর্তীতে নিপুণ অভিযোগ তোলেন, জায়েদ নির্বাচনে কারচুপি করেছেন। টাকা দিয়ে ভোট কিনেছেন।
এসব অভিযোগের ভিত্তিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে নির্বাচনের আপিল বোর্ডে নির্দ🌌েশ আসে, বিষয়টি সমাধানের। তদন্তের পর জায়েদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয় এবং তার প্রার্থিতা বাতিল করে আপিল বো🧔র্ড। একইসঙ্গে নিপুণকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ঘোষণা করা হয়।
তবে আপিল বোর্ডের ওই সিদ্ধান্ত মেনে নেননি জায়েদ। তিনি আদালতে রিট করেন। সেই রিটের বিপরীতে আবার নিপুণও আপিল করেন। দুই পক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৩ ফেব্রু🍎য়ারি হয় শুনানি। এরপর নানা বিতর্কিত ঘটনা চলতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত অভিনেত্রী নিপুণ শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন।