টিভি নাটকের সবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। বড় পর্দায় নাম লিখিয়েছেন সম্প্রতি। ক্যারিয়ারের অসংখ্য নাটকের মাধ্যমে ভক্তদের মন কেড়েছে🦋ন। নাটকের পাশাপাশি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করেও সুনাম কুড়িয়েছেন। সম্প্রতি তার অভিনীত সিনেমা ‘সাবা’ বিশ্বখ্যাত টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব (টিআইএফএফ)-এর এবারের আসরে একমাত্র বাংলাদেশী সিনেমার প্রতিনিধিত্ব করেছে। উৎসবের ডিসকভারি প্🌠রোগ্রামে স্থান পায় তার অভিষেক সিনেমা ‘সাবা’। এটি নির্মাণ করেছেন মাকসুদ হোসেন। শুধু অভিনয় নয়, ‘সাবা’ সিনেমাটি যৌথভাবে প্রযোজনাও করেছেন মেহজাবীন চৌধুরী। সেই উৎসবের রেশ কাটতে না কাটতেই আরেকটি সুখবর দিলো ছবিটি।
টরন্টো ঘুরে এবার দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে 🤡যাচ্ছে ‘সাবা’। ২৯তম বুসান আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ‘অ্যা উইন্ডো অন এশিয়ান সিꦿনেমা’ বিভাগে জায়গা করে নিয়েছে সিনেমাটি।
আগামী ৪ অক্টোবর স্থানীয় সময় দুপুর সাড়ের ১২টায় সিজিভি সেন্টাম সিটি থ্রি’তে ‘সাবা’র প্রদর্শনী হবে। এরপর ৬ অক্টোবর স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ৮টায় লট্টে সিনেমা সেন্টাম সিটি সেভেনে আবারও দেখানো হবে এটি। সবশেষে ৯ অক্টোবর দুপুর ২টায় লট্টে সিন♒েমা সেন্টাম সিটি এইটে দর্শকরা উপভোগ করবেন সিনেমাটি। উৎসব চলবে ২ থেকে ১১ অক্টোবর পর্যন্ত।
কাছাকাছি সময়ে দুটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে ‘সাবা’র জায়গা করে নেওয়ায় নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে মেহজাবীন বলেন, ‘ভীষণ ভালো লাগা কাজ করছে। অনেক খুশি আমি। ‘সাবা’ সিনেমার পুরো টিম খুশি। এবার ডাবল উত্তেজনা কাজ করছে💃।`
তিনি আরও বলেন, ‘টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে সিনেমা দেখে সবাই এর প্রশংসা করেছ💮ে। আমরা বাঙালিরা অনেক বেশি ই🐻মোশনাল। আমাদের সঙ্গে বিদেশি দর্শকরাও ইমোশনাল হয়েছেন।’
টরন্টো💦তে ‘সাবা’র প্রথম প্রিমিয়ার প্রসঙ্গে মেহজাবীন চৌধুরী বলেন, ‘ওখানে এবারই প্রথম আমি দেখেছি, বিদেশি দর্শকরা ভিনদেশি💧 একটি সিনেমা দেখার সময় কীভাবে আপন করে নিচ্ছে। আমাদের হাসি-কান্না, সুখ-দুঃখের সঙ্গে কীভাবে নিজেদের একাত্মতা প্রকাশ করছে।’
টরন্টোয় উৎসবস্থলে গিয়ে মেহজাবীনের🅷 দেখা হয় তার অসম্ভব পছন্দের হলিউড অভিনেত্রী নওমি ওয়াটসের সঙ্গে। ব্রিটিশ এই অভিনেত্রীর পুরনো ভক্ত মেহজাবীন। ফলে দেখা হওয়ার পর ভক্তসুলভ ছবি তুলতেও ভোলেননি। সেটি সোশ্যাল হ্যান্ডেলে প্রকাশও করে তিনি নিজেক📖ে ‘ভক্ত’ বলেও উল্লেখ করেন।