২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের সকল অফিসকে ডিজ👍িটাল নথি (ডি-নথি) কার্যক্রমের আওতায় আনয়নে সরকারের উদ্যোগের অংশ হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ডি🦋-নথি যুগে প্রবেশ করল নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি)।
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউশনাল কোয়া𝔍লিটি অ্যাসুরেন্স সেলের (আইকিউএসি) সেমিনার কক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপাচা꧋র্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম।
নোবিপ্রবি আইকিউএসির পরিচালক অধ্যাপক ড. ফিরোজ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন নোবিপ্রবির উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ✅মোহ🦹াম্মদ আব্দুল বাকী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর ও রেজিস্ট্রার জনাব মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন।
আইকিউএসির অতিরিক্ত পরিচালক জনাব মো. মুহাইমিনুল ইসলাম সেলিমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্🔴ত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) আইএমসিটি বিভাগের উপ-পরিচালক ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মনির উল্লাহ।
অনুষ্ঠানে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. দিদার-উল-আলম ✱বলেন, “আজ নোবিপ্রবির ইতিহাসে একটি স্মরণীয় দিন। ডি-নথি বাস্তবায়নের মাধ্যমে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছি, আজ সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ব্রিটিশ আমলের সেই লাল ফিতার দৌরাত্ম থেকে বেরিয়ে এসে আমাদের প্রধান লক্ষ্য থাকবে সময় বাঁচিয়ে দ্রুততার সঙ্গে কাজ করা। ডি-নথি প্রক্রিয়া বাস্তবায়নের মাধ্যমে কাগজ ও কলমের ব্যবহার কমিয়ে অপচয়রোধে এখন থেকে আমাদের মনোযোগী হতে হবে।”
অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর বলেন, “ডি-নথি হলো ডিজিটাল নথি। স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে ডি-নথি একটি প্রশংসনীয় উদ্যোগ। আমাদের উদ্দেশ্য হলো কাজকে সহজ করা। কিন্তু আমাদের লক্ষ্য র🍷াখতে হবে কাজ সহজ করতে গিয়ে যেন জটিল না হয়ে যায়। এ জন্য আমাদের ভালোভাবে জেনে-বুঝে ডি-নথি ব্যবহার করতে হতে হবে।”
নোবিপ্রবি রেজিস্ট্রার ও ডি-নথি বাস্তবায়ন কমিটির আহ্বায়ক জনাব মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, “ডি-নথি বাস্তবায়নের এই শুভক্ষণে আমি কৃতজ্ঞতা জান꧅াই, যারা প্রশিক্ষণ দিয়েছেন এবং যারা গ্রহণ করেছেন। ডি-নথি বাস্তবায়নের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকল বিভ♏াগ ও দপ্তরকে তাদের সহযোগিতার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।”