বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড.এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়ার সঙ্গে সাংবাদিক সম✨িতির (বাকৃবিসাস) সদস্যদের সৌজন্য সাক্ষাৎ এবং মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুর সাড়ে ৩টায় উপাচার্যের কা🙈র্যালয়ে এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময় সভার শুরুতে উপাচার্য বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দো💟লনের সময় যারা শহীদ হয়েছেন তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা এবং সমবেদনা জানান। তিনি উল্লেখ করেন যে স্বৈরাচারী সরকারের পতনের জন্য এই গণঅভ্যুত্থান অপরিহার্য ছিল এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের অনাচার বা অনৈত𓃲িক কাজ পুনরায় যেন না ঘটে, সে বিষয়ে সতর্ক থাকার আহ্বান জানান। মতবিনিময় শেষে উপাচার্যকে বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির ৬০ বর্ষ পূর্তি উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা হীরক দেওয়া হয়।
বাকৃবি সাংবাদিক সমিতির সভাপতি মো.😼 রাফী উল্লাহ ফুয়াদের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মো. তানিউল করিম জীমের সঞ্চালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফজলুল হক ভূঁইয়া, ছাত্রবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মো শহীদুল হক।
নবনিযুক্ত উপাচার্য ড. এ কে ফজলুল হক ভূঁইয়া বলেন, “আমি দেখতে চাই বাকৃবির শিক্ষার্থীরা তাদের পরিবারের থেকে কোনো অর্থ নিবে না। তারা নিজেরা স্বাবলম্বী হবে। এই বিশ্ববিদ্যালয় হয়েই ছিল জ্ঞান অর্জন এবং উর্পাজনের ওপর ভিত্তি করে। শিক্ষার্থীরা এখানে পড়বে, শিখবে এবং কাজের মাধ্যমে আয় করে মাস চালাবে, বাসায় থেকে টাকা নেওয়া লাগবে না। এই উদ্দেশ্যেই বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা শুরু হয়েছিলো। ඣকিন্তু বিভিন্ন কারণে আমরা সেই জায়গা থেকে সরে গিয়েছি। আমরা আবার সেই জায়গায় ফিরে যেতে চাই।”
তিনি আরও বলেন, “সাংবাদিকরা সমাজের দর্পন। তাদের কলামের মাধ্যমে সমাজের ভালো-খারাপ সবকিছু উঠে আসে। এভাবে তারা জাতিকে সঠিক পথ দেখায়। তেমনিভাবে তোমরা আমার নেতিবাচক যেকোনো বিষয়ে সমালোচনা করবে এবং যে কোনো বিষয়ে পরামর্শ প্রদান করবে। সাংবাদিক সমিতি নিরপেক্ষভাবে বাকৃবির উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে সেই আশা রাখছি। তবে তোমরা পড়াশোনার পাশাপাশি একটি মহ✱ৎ কাজ করে চলেছো, যার প্রতিদান অবশ্যই পাবে।”
