ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি🧔) আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের ‘নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান’ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের মিলনায়তনে পরিচালক অধ্যাপক ড.𓃲 এ বি এম রেজাউল করিম ফকিরের সভাপতিত্বে ও ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক বিপুল চন্দ্র দেবনাথের সঞ্চালনায় এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়টির উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।
ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, “বিশ্ব এখন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। বিশ্বায়নের এই যুগে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ মোকাবিলা করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দক্ষ জনশক্তি হিসেবে গড়ে উঠতে হবে এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতির নেতৃত্ব দিতে হবে।”
দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মকানুনের প্রতি সর্বোচ্চ শ্রদ্ধাশীল থেকে শিক্ষা, গবেষণা ও উদ্🐲ভাবনে𝓡র পাশাপাশি সহশিক্ষামূলক কার্যক্রমে অংশগ্রহণের জন্য তিনি শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানান।
সভ☂াপতির বক্তব্যে ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ড. এ বি এম রেজাউল করিম ফকির ইনস্টিটিউটের শিক্ষাব্যবস্থার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, “এখনকার আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট আর দুই দশক আগের ভাষা ইনস্টিটিউট নেই। আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে স্মাতক পর্যায়ে শুধু ভাষা শিক্ষা না, এর পাশাপাশি ইতিহাস, সাহিত্য, ভাষাবিজ্ঞান, সভ্যতা-সংস্কৃতি বিভিন্ন বিষয়🎐ে গুরুত্ব দেওয়া হয়।”
বিশ্বায়নের এ যুগে তাল মিলিয়ে চলতে পড়াশোনাতে অনেক সংযোজন ঘটাতে হচ্ছে। তবে কিছু সংকটের কღারণে সামনে এগোতে কিছুটা বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। এ জন্য সংশ্লিষ্টদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান রেজাউল করিম ফকির।
এ সময় অন্যদের মধ্যে ফরাসি ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগের সমন্বয়ক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবছার কামাল, জাপানিℱ ভাষা ও সংস্কৃতি বিভ🍌াগের সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আনছারুল আলম, চীনা ভাষা ও সংস্কৃতি বিভাগের সমন্বয়ক সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. আফজাল হোসেন এবং ইংরেজি ভাষা বিভাগের সমন্বয়ক মো. নবীনুর রহমান বক্তব্য দেন।
দ্বিতীয় পর্বে ই🌳নস্টিটিউটের শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সমাপ্তি হয়♒।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটে চীনা, ফরাসি ও জাপানি ভাষা ও স🐎ংস্কৃতি এবং ইংলিশ ফর স্পিকারস অব আদার ল্যাঙ্গুয়েজেস (ইসোল) বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর চালু রয়েছে।