ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-সালথা- সদরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন) আসনের সংসদ সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর মৃত্যুতে তার সংসদীয় আসনটি শূন্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚয ঘোষণা করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৩ সে🌳প্টেম্বর) জাত🎉ীয় সংসদ সচিবালয়ের লেজিসলেটিভ সাপোর্ট উইং আইন প্রণয়ন শাখার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংবিধান অনুযায়ী কোনো সংসদীয় আসন শূন্য ঘো✨ষিত হলে ৯০ দিনের মধ্যে উপ-নির্বাচন করতে হবে। সে অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে নির্বাচন কমিশন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক ও জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চ🌱ৌধুরী গত রোববার (১১ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টা ৪০ মিনিটে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
সাজেদা চৌধুরীর জন্ম ১৯৩৫ সালের ৮ মে। তার ব🔯াবার নাম সৈয়দ শাহ হামিদ উল্লাহ এবং মা সৈয়দা আছিয়া খাতুন। শিক্ষাজীবনে স্ন♒াতক ডিগ্রি অর্জন করেন সাজেদা। তিনি ১৯৫৬ সাল থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
১৯৬৯ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত তিনি মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক দায়িত্ব পালন করেন। মুক্তিযুদ্ধকালে কলকাতা গোবরা নার্সিং ক্যাম্পের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ছিলেন তౠিনি। ১৯৭১ সালে তিনি মুক্তিযুদ্ধে𓆏 অংশ নেন। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর ১৯৭৬ সালে আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ 💖সাল পꦇর্যন্ত তিনি আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, ১৯৯২ সাল থেকে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
তিনি ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা, সালথা ও সদরপুরের কৃষ্ণপুর) থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন๊। দশম সাধারণ নির্বাচনেও তিনি এ অঞ্চল থেকে নির্বাচিত হন।
