• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


পূজায় নারকেল ও গুড়ের দামে ঊর্ধ্বগতি


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৯, ২০২২, ১০:৩৬ এএম
পূজায় নারকেল ও গুড়ের দামে ঊর্ধ্বগতি

দরজায় কড়া নাড়ছে বাঙালি সনাতন ধর্মের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয়ꦗ দুর্গাপূজা। এই পুজোয় বাঙালির ঐতিহ্য নারকেলের তৈরি নাড়ু ও গুড়ের তৈরি মোয়া, মুড়কিℱ। এসবের প্রধান উপকরণ নারকেল, গুড় ও চিনি।

মাস খানেক আগে ক্রেতার নাগালের এসব সামগ্রী হাতের নাগালে থাকলেও এখন আকাশ ছোঁয়া দাম। পূজার নাড়ু তৈরির এসব উপকরণের দাম বেড়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন কুড়িগ্রামের পূজারিরা। বর্তমানে কুড়িগ্রামের বাজারগুলোতে প্রতি জোড়া নারকেল ২০০ থেকে ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। অথচ মাস খানেক আগে প্রতি জোড়া নারকেল ১৪০ থেকে ১৮০ টাকায় বিক্রি হতো। এছাড়াও ৯০ টাকা দরের গুড় কেজি প্রতি ১২০ টাকা, ৮০ টাকার খই ১২০ টাকা, ৫০ টাকার চিড়া ৬০ টাকা দরꩵে ও চিনি ৯০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে মুড়ির দাম স্বাভাবিক রয়েছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, জোগান কম থাকায় এবং চাহিদা বেশি থাকায় 💮এ বাড়তꩲি দাম হাঁকা হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে কুড়িগ্রাম জিয়া আদর্শ বাজার, পৌর বাজার, ফলের আড়তগুলো ঘুরে♈ দেখা যায়, বাড়তি দামের কারণের বিভিন্ন মণ্ডপ ও মন্দিরের পূজারিরা চাহিদার তুলনায় খুব সীমিত পরিমাণে বাড়তি দাম দিয়ে নাড়ুর এসব উপকরণ কিনছেন।

শহ🅰রের ত্রিনয়নী সার্বজনীন পূজামণ্ডপের সভাপতি শ্রী নিত্যেন দাস বলেন, “পূজার মুড়কি বানাতে খই ও গুড় প্রয়োজন। যেখানে ৩-৪ কেজি নিতাম, আজ গুড় ও খই ১ কেজি করে কিনলাম।”

কুড়িগ্রাম কেন্দ্রীয় কালী মন্দিরের সদস্য শ্রী জয়ন্ত আগরওয়াল বলেন, “পুজোর ঘটের জন্য ও নাড়ু তৈরির জন্য আমাদের ২৫ জোড়া নারকেল প্রয়োজন। প্রতি জোড়া ১৬০ টাকার ন♕ারকেল ২২০ টাকা করে চাইছে। এখন বাধ্য হয়ে বাড়তি দামে ২০ জোড়া নারকেল কিনতে হবে।”

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পাইকার ব্যবসায়ীরা গাছ মালিকদের কাছ থেকে প্রতি জোড়া নারকেল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা করে কিনছেন। সেটি খুচরা বাজারে হাত ঘুরে গিয়ে বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২৪০ টাকায়। 
অন্যদিকে, সাধারণ গুড়꧒ ৮০ দরে বিক্রি হলেও নাড়ু ও ♉মোয়ার জন্য বিশেষ গুড় বলে ১২০ টাকা দরে সেই গুড় বিক্রি হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম জিয়া বꦏাজারের ফল ব্যবসায়ী নন্দন সাহা বলেন, “আমরা পাইকারদের কাছ থেকে বাড়তি দাম দিয়ে নারকেল কিনি, সেই তুলনায় কিছুটা বেশি দামে আমাদের বিক্রি করতে হচ্ছে।”

Link copied!