গভীর বঙ্গোপসাগরে ঝড়ের কবলে পরে ভোলার চারটি মাছ ধরা ট্রলার ৬০ জন মাঝি-মাল্লা নিয়ে ডুবে গেছে। এদের মধ্যে ১৩ জনকে ভাসমান অবস্থায় পাশে থাকা অন্য তিনটি ট্রলার উদ্ধার করলেও এখনো ৪৭ জে🍸লে নিখোঁজ রয়েছে।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে লালমোহন উপজেলা মেরিন ফিশারিজ কর্মকর্তা তানভির আহমেদ জানান, ভোলার লালমোহন উপজেলার বাতির খাল এলাকার হারুন অর⛄ রশিদ ফারুক মাঝির ট্রলার, লর্ডহার্ডিঞ্জ বুড়িরদোন এলাকার নূরুউদ্দিন মাঝির ট্রলার ও গাইট্টা এলাকার নাজিম উদ্দিন মাঝির ট্রলরসহ আরও একটি ট্রলার ঝড়ের কবলে পড়ে ✨শুক্রবার গভীর রাতে বঙ্গোপসাগরের কক্সবাজার ফিশিং গ্রাউন্ড এলাকায় ডুবে যায়। এসময় আশপাশের জেলেরা ১৩ জেলেকে জীবিত উদ্ধার করলেও ৪৭ জেলে এখনো নিখোঁজ রয়েছে।
ট্রলারের মালিকরা শনিবার (২০ আগস্ট) দুপুরে বিষয়টি 🥃নিশ্চিত করে।
খবর পাওয়া পর পরই উদ্ধার হওয়া 🌞জেলেদের নিরাপদে ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হꦍয়েছে। এছাড়া নিখোঁজ জেলেদের সন্ধান চলছে বলে জানান তিনি।
এদিকে ডুবে যাওয়া ট্রলার মালিক হারুন অর রশিদ ফারুক জানান, গত ১৭ আগস্ট দুপুরে বাতিরখাল ঘাট থেকে ১৩ জন মাঝি-মাল্লা নিয়ে গভীর সমুদ্রে যায় তার ট্রলার। শুক্রবার রাত ১০ টার দিকে বোটটি হঠাৎ গভীর সমুদ্রে ঝড়ের কবলে পড়ে ডুবে যায়। জেলেদের সন্ধান না পেলেও শনিবার সকালে সুন্দরবন এলাকা থেকে ফোনে জানতে পারেন, অন্য দুটি ট্রলারের সাহায্যে আটজন জেলে উদ্ধার হয়েছে। তারা সুন্দরবন এলাকায় আছে। বাকী ৫ জনের এখনো কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি বলে জানান এই ট্রলার মালিক। তার ট্রলারের নিখোঁজ জেলেরা হলেন আব্দুল মোতালেব﷽, আবুল কালাম, আরিফ, নিরব ও মাকসুদ।
অন্যদিকে লর্ডহার্ডিঞ্জ এলাকায় বাকি তিনটি ডুবে যাওয়া ট্রলারের পাঁচজনকে উদ্ধার করে 💖নোয়াখালীর হাতিয়ায় রাখা হয়েছে। বাকি ৪২ জেলের এখনো খোঁজ মেলেনি বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কাশেম মিয়া।