চুয়াডাঙ্গা জেলায় বৃহস্পতিবার (১৬ মে) থেকে আম সংগ্রহ শুরু হবে। সোমবার (১৩ মে) বিকেলে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে ত্রিপাক্🙈ষিক বৈঠকের মাধ্যমে আম সংগ্রহের সময়কাল নির্ধারণ সংক্রান্ত মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত গ্রহণ ক𝄹রা হয়।
এ 🌠সভায় জেলা প্রশাসন, কৃষি কর্মকর্তা ও আম বাগান মালিক এবং আম ব্যবসায়ীরা উপস্থি🍃ত ছিলেন।
সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা, চুয়াডাঙ্গা জেলা আম ব্যব෴সায়ী সমিতির সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস মহলদার, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি ও কার্পাসডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল করিম বিশ্বাস, আম ব্যবসায়ী কাজল, আয়ুব আলী, লাজুক, শামসুল মাস্টার ও মিজানুর রহমান মিজান, জেলা বিপণন কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম এবং চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আফরিন বিনতে আজিজ, দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি কর্ম💜কর্তা শারমিন আক্তার ও জীবননগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন।
চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এ মৌসুমে 🍎চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলায় ৭২০ হেক্টর, আলমডাঙ্গা উপজেলায় ২২০ হেক্টর, দামুড়হুদা উপজেলায় ৭৩৯ হেক্টর ও জীবনন🅘গর উপজেলায় ৬২৫ হেক্টর জমিতে আম উৎপাদন হয়েছে।
জেলায় আম উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৩০ হাজার ৮১০ মেট্রিকটন। বৃহস্পতিবার থেকে আঁটি, গুটি ও বোম্বাই জাতের, ২৪ মꦦে থেকে হিমসাগর, ৩০ মে থেকে ল্যাংড়া, ১০ জুন আম্রপালি (বারি আম-৩), ১৫ জুন থেকে ফজলি, ১ জুলাই থেকে আশ্বিনা/বার🌃ি-৪ জাতের আম সংগ্রহ শুরু হবে।
চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা জানান, কোনো অবস্থাতে 🌸বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে অপরিপক্ব আম পাড়া যাবে না। এছাড়া আম পাকানো ও সংরক্ষণের জন্য কোনো রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করা যাবে না। তাছাড়া অবৈধ প্রক্রিয়ায় আম পাকানো হলে বা পাকানোর উ🐲দ্দেশ্যে মজুদ করা হলে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ এবং নিরাপদ খাদ্য আইন-২০১৩ অনুযায়ী যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
চুয়াডাঙ্গা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, “জেলাব্যাপী আম সংগ্রহের যে সূচিটি দেওয়া হয়েছে, তার বাইরে কেউ অপরিপক্ষ আম পাড়তে পারবে না। কেউ যদি এর ব্যত্যয় ঘটায় তবে, তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থ🅺া নেওয়া হবে।”