পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বেশ কয়েকদিন ধরে কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করছেন। তার ধারাবাহিকতায় কর্মকর্তাদের ১৫ দꦿফা ও কর্মচারীদের ১৪ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে মঙ্গলবার (২ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে সর্বাত্মক কর্মবিরতি ও অবস্থান কর্মসূচি পালন ক🤪রেন তারা। এই কর্মসূচি শেষে দুপুর ৩টায় আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপাচার্য অধ্যাপক ড. হাফিজা খাতুনকে তার কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করেন। সেইসঙ্গে উপাচার্য কার্যালয়ে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রেখেছেন আন্দোলনকারীদের একাংশ।
উপাচার্য কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, সকাল ৯টা থেকে প্☂রশাসনিক ভবনের সামনে কর্মকর্তারা আন্দোলন শুরু করেন। দুপুরের খাবারের পর কর্মকর্তারা মিছিল নিয়ে উপাচার্য কার্যালয়ের সামনে আসেন এবং দপ্তরের ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এ সময় উপাচার্যের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) মনিরুজ্জামান, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা কর্মকর্তা হাসিবুর রহমান তাদের বাধা দꩲিলে কর্মকর্তারা তাদের লাঞ্ছিত করেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে।
কর্মকর্তা পরিষদের সভাপতি হারুনুর রশিদ ডন বলেন, “উপাচার্যকে অবরুদ্ধ করার অভিযোগটি মিথ্যা। উপাচার্য ভেতরে অবস্থান করছেন, উনি চাইলে বের হয়ে যেতে পারেন। আর দুইজন কর্মকর্তাকে লা👍ঞ্ছিত করা হয়েছে, এই অভিযোগ করা হয়েছে, এটিও মিথ্যা। আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করে যাচ্ছি, ওরা এসে আমাদের বাধা দেয়। পরে বিক্ষ🌜ুব্ধ কর্মকর্তাদের সাথে তাদের হাতাহাতি হয়।”
এ বিষয়ে উপাচার্যের কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্ট♒র ড. কামাল হোসেন বলেন, “যে ঘটনা ঘটেছে সেটি দুঃখজনক। সমস্যাটি সমাধানের জন্য কর্ম🌼কর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে বসা হচ্ছে। সিদ্ধান্ত হলে সেটা আপনাদের জানাবো।”