• ঢাকা
  • সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৫ পৌষ ১৪৩১, ২৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের দুপাশের অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২৯, ২০২৪, ০৮:০৫ পিএম
লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের দুপাশের অবৈধ উচ্ছেদ অভিযান

লক্ষ্মীপুর-ঢাকা মহাসড়কের দুপাশের বিভিন্ন স্থানে গড়ে ওঠা অবৈধ স্থাপনা উচ্ছে🎉দ অভিযান শুরু করেছে জেলা প্রশাস🅰ন। আগামী এক সপ্তাহ এই অভিযান চলবে।

রোববার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে দালাল বাজার এলাকায় এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু ཧহয়। উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করেন জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার।

এ সময় পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরচিালক মো. জসিম উদ্দিন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জামশেদ আলম রানা, সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. জহিরুল ই♋সলাম, সদ🧔র উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভি দাশ ও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আব্দুল মোন্নাফসহ জেলা ও উপজেলার বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

জেলা প্রশাসক রাজীব কুমার সরকার বলেন, “প্রথম দিনে দালাল বাজারে প্রায় ৫ শতাধিক স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এর আগে এক সꦿপ্তাহ সময় দিয়ে জেলা প্রশাসন এবং সড়ক ও জনপথ বিভাগ থেকে সরকারি জায়গা থেকে স্থাপনা সরিয়ে নিতে মাইকিং করা হয়। সময়সীমা শেষে রোববার সকাল থেকে এই উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়। প্রথম দফায় দালাল বাজার থেকে চন্দ্রগঞ্জের পূর্ব বাজার পর্যন্ত প্রায় দেড় হাজার স্থাপনা উচ্ছেদ করা হবে। এরপর রায়পুর-রামগঞ্জ ও রামগতি এবং কমলনগর উপজেলায় অভিযান চালানো হবে।“

সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকেীশলী মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের সম্পত্তি দখল করে বহুতল ভবন থেকে শুরু করে দোকানপাট গড়ে উঠেছে। পুরো জেলায় ৫ হাজারের বেশি অবৈধ স্থাপনা রয়েছে। অবৈধদের তালিকা তৈরি করে উচ্ছেদ কার্য🔜ক্র🗹ম শুরু হয়েছে। এটি অব্যাহত থাকবে বলেও জানান তিনি।  

পুলিশ সুপার মো. আকতার হোসেন বলেন, সড়কের দুপাশে দখল করে ব্যবসা-বাণিজ্য করার কারꦉণে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হতে হয়। তাই উচ্ছেদ অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বিপুল সংখ্যক সদস্য নিয়োজিত রয়েছে। যেন কোনো ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।

এদিকে এই অভিযা🃏নকে প্রশাসনকে স্বাগত জানিয়েছেন স্থানীয়রা। তাদের দাবি অভিযানের পর যেন নতুন করে কেউ আবার এই জায়গা দখল ক𒁏রে স্থাপনা তৈরি করতে না পারে সেজন্য প্রশাসনকে উদ্যোগী হতে হবে।

Link copied!